নিজস্ব সংবাদদাতা : রবিবার মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জেজু এয়ারের একটি বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর থেকে নিহতদের পরিবারবর্গ শতাধিক সদস্য বিমানবন্দরে অবস্থান করছেন। শোকাহত পরিবারগুলি তাদের প্রিয়জনদের মৃতদেহের মুক্তির জন্য অপেক্ষা করছে, তবে জেজু এয়ার এবং সরকারি কর্মকর্তাদের কাছ থেকে যথাযথ আপডেট না পাওয়ায় তারা হতাশা প্রকাশ করেছে।
/anm-bengali/media/media_files/2024/12/29/iJPDoCej6QfL4cspa2w2.JPG)
দুর্ঘটনায় ১৭৫ জন যাত্রী এবং ৪ জন ক্রু সদস্য নিহত হন, আর দুই ফ্লাইট স্টাফ বেঁচে থাকলেও বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। দক্ষিণ কোরিয়ার ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট চোই সাং-মোক সাত দিনের শোক ঘোষণা করেছেন, এবং ঘটনাস্থলে ফুল দেওয়া হয়েছে।
/anm-bengali/media/media_files/2024/12/27/1000133587.jpg)
তদন্তকারীরা বিমানের ব্ল্যাক বক্সের রেকর্ডিং খতিয়ে দেখছেন, তবে বিমানের ব্যাপক ক্ষতির কারণে সেগুলির ডিকোডিংয়ে কিছুটা বিলম্ব হতে পারে। দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান এখনও অব্যাহত রয়েছে।
/anm-bengali/media/media_files/2024/12/25/1000132774.jpg)
এছাড়াও, সব বোয়িং ৭৩৭-৮০০ বিমানের একটি "বিস্তৃত পরিদর্শন" চলছে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি দল দক্ষিণ কোরিয়ার বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সাথে তার তদন্তে যোগ দিতে প্রস্তুত।