নিজস্ব সংবাদদাতা: বাংলাদেশ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেন সেদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী বিবৃতি দেন। তাঁর পুত্র সজীব ওয়াজেদ সেই বিবৃতি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন। সেখানে তিনি শহিদ বুদ্ধিজীবী ইতিহাসের বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, ১৯৭১ সালের এদিনে বর্বর পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসর রাজাকার, আল বদর, আল-শামস বাহিনী বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের নির্মম হত্যা করেন। পাকিস্তানি বাহিনী বাংলাদেশের পরাজয় বুঝতে পেরেছিল। বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করার লক্ষ্যে বুদ্ধিজীবী নিধনের এই পরিকল্পনা করেছিল।
১০ থেকে ১৪ ডিসেম্বরের মধ্যে আল-বদর বাহিনী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে শিক্ষক, সাংবাদিক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, আইনজীবী, সংস্কৃতি কর্মীসহ বিভিন্ন পেশার ব্যক্তিদের অপহরণ করে মোহাম্মদপুর ফিজিক্যাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে আল বদর ক্যাম্পে নিয়ে যায়। ১৪ ডিসেম্বর তাঁদের হত্যা করা হয়। এরপরেই তিনি বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, গভীর সঙ্কটের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে শহিদ বুদ্ধিজীবী পালিত হচ্ছে। শেখ হাসিনা বলেন, "মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে জলাঞ্জলি দিয়ে জামাতে ইসলামীসহ ১৯৭১-এর পরাজিত শক্তিকে পুনর্বাসন করছে। পরিকল্পিতভাবে মুক্তিযুদ্ধের স্মারকচিহ্ন ধ্বংস করেছে। প্রিয় দেশকে জঙ্গিদের উর্বর লীলাভূমিতে পরিণত করছে।”
বাংলাদেশ জঙ্গিদের উর্বর জমিতে পরিণত হয়েছে! বিস্ফোরক শেখ হাসিনা
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ জঙ্গিদের উর্বর জমিতে পরিণত হয়েছে।
Follow Us
নিজস্ব সংবাদদাতা: বাংলাদেশ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেন সেদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী বিবৃতি দেন। তাঁর পুত্র সজীব ওয়াজেদ সেই বিবৃতি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন। সেখানে তিনি শহিদ বুদ্ধিজীবী ইতিহাসের বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, ১৯৭১ সালের এদিনে বর্বর পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসর রাজাকার, আল বদর, আল-শামস বাহিনী বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের নির্মম হত্যা করেন। পাকিস্তানি বাহিনী বাংলাদেশের পরাজয় বুঝতে পেরেছিল। বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করার লক্ষ্যে বুদ্ধিজীবী নিধনের এই পরিকল্পনা করেছিল।
১০ থেকে ১৪ ডিসেম্বরের মধ্যে আল-বদর বাহিনী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে শিক্ষক, সাংবাদিক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, আইনজীবী, সংস্কৃতি কর্মীসহ বিভিন্ন পেশার ব্যক্তিদের অপহরণ করে মোহাম্মদপুর ফিজিক্যাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে আল বদর ক্যাম্পে নিয়ে যায়। ১৪ ডিসেম্বর তাঁদের হত্যা করা হয়। এরপরেই তিনি বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, গভীর সঙ্কটের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে শহিদ বুদ্ধিজীবী পালিত হচ্ছে। শেখ হাসিনা বলেন, "মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে জলাঞ্জলি দিয়ে জামাতে ইসলামীসহ ১৯৭১-এর পরাজিত শক্তিকে পুনর্বাসন করছে। পরিকল্পিতভাবে মুক্তিযুদ্ধের স্মারকচিহ্ন ধ্বংস করেছে। প্রিয় দেশকে জঙ্গিদের উর্বর লীলাভূমিতে পরিণত করছে।”