হামলায় পাকিস্তানের প্রধান লক্ষ্য পাঞ্জাব! এবার স্থানীয়দের জন্য বিশেষ সতর্কবার্তা জারি করল সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জের! চারধাম যাত্রার হেলিকপ্টার পরিষেবা স্থগিত
একের পর এক বিমানঘাঁটি ধ্বংস পাকিস্তানের! এবার ভারতকে হামলা বন্ধের আর্জি করলেন 'অসহায়' পাক মন্ত্রী
শ্রীনগরকে উড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা পাকিস্তানের! একের পর এক বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল কাশ্মীরের রাজধানী
পাঞ্জাবের বিমানঘাঁটি উড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা পাকিস্তানের! ভারতের পাল্টা জবাবে নাজেহাল ইসলামাবাদ
শুক্রবার রাতে পাঞ্জাবের স্কুল ও হাসপাতাল লক্ষ্য করে হামলা চালায় পাকিস্তান! অভিযোগ সেনাবাহিনীর
পাখির কলরবে নয়, বরঞ্চ বিস্ফোরণ, গুলিবর্ষণের বিকট আওয়াজে ঘুম ভাঙছে পুঞ্চের নিরীহ মানুষদের!
শ্রীনগরের ডাল লেকে আছড়ে পড়ল পাক ক্ষেপণাস্ত্র! কী বলছে ভারতীয় সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের রাডার সাইট উড়িয়ে দিল ভারত! কী বললেন কর্নেল কুরেশি

৫-৭ বছরের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব! হামাস প্রস্তুত, ইসরায়েলের সিদ্ধান্ত বাকি—আলোচনায় গতিবিধি জানুন

গাজা যুদ্ধ থামাতে কাতার ও মিশরের নতুন প্রস্তাবে ৫-৭ বছরের যুদ্ধবিরতির পরিকল্পনা। হামাস রাজি, এখন সিদ্ধান্ত ইসরায়েলের।

author-image
Debapriya Sarkar
New Update
Gaza

নিজস্ব সংবাদদাতা : গাজা যুদ্ধ বন্ধ করতে আবারও শান্তিচুক্তির একটি নতুন প্রস্তাব এসেছে। এই প্রস্তাব দিয়েছে কাতার ও মিশর, যারা অনেক দিন ধরেই ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে মধ্যস্থতা করার চেষ্টা করছে। এই নতুন প্রস্তাবে বলা হয়েছে, গাজায় যুদ্ধবিরতি পাঁচ থেকে সাত বছর পর্যন্ত চলতে পারে। তার মধ্যে সব ইসরায়েলি বন্দীদের ছেড়ে দেওয়া হবে, আর এর বদলে ইসরায়েলে বন্দী থাকা ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দেওয়া হবে। প্রস্তাবে আরও বলা হয়েছে, যুদ্ধ আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ করা হবে এবং ইসরায়েল তাদের সেনাবাহিনী সম্পূর্ণভাবে গাজা থেকে সরিয়ে নেবে।

Gaza

হামাসের এক শীর্ষ প্রতিনিধি দল এই চুক্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত আলোচনা করতে কায়রো যাচ্ছে। হামাস জানিয়েছে, তারা গাজার শাসনভার এমন কোনো ফিলিস্তিনি গোষ্ঠীর হাতে তুলে দিতে প্রস্তুত, যেটা জাতীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ে সবার সম্মতিতে গঠিত হবে। হয়তো সেটি হতে পারে পশ্চিম তীরে থাকা ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ, অথবা নতুন করে গঠিত একটি প্রশাসনিক দল।

তবে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছেন, হামাস পুরোপুরি ধ্বংস না হওয়া পর্যন্ত তিনি যুদ্ধ থামাবেন না। সেইসঙ্গে তিনি চান, যুদ্ধবিরতির আগে সব বন্দীদের ফিরিয়ে আনা হোক। হামাস উল্টো বলছে—যুদ্ধ বন্ধের প্রতিশ্রুতি ছাড়া তারা বন্দীদের ছাড়বে না।

hamas

এই মুহূর্তে যুদ্ধবিরতি কতটা সম্ভব, সেটা বলা মুশকিল। তবে যাঁরা এই আলোচনার সঙ্গে জড়িত, তাঁরা বলছেন, এবারকার আলোচনা আগের চেয়ে অনেক বেশি গম্ভীর ও ভিন্ন রকম। হামাসের পক্ষ থেকেও নাকি এবার কিছুটা নমনীয় মনোভাব দেখা যাচ্ছে। এই প্রস্তাব বাস্তবায়ন হলে গাজার মানুষদের জন্য এটা হতে পারে দীর্ঘ প্রতীক্ষিত এক শান্তির শুরু।