কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হল ছ'টি পাক বিমানঘাঁটি! ভারতকে আর আক্রমণ না করার আহ্বান পাক বিদেশমন্ত্রীর
দিশেহারা পাকিস্তান! ইসলামাবাদের কাছে বিমানঘাঁটিতে ব্যাপক হামলা ভারতের
সাধারণ মানুষকে লক্ষ্য করে পাক হামলা অব্যাহত, শ্রীনগরে একটি বাড়িতে ভেঙে পড়ল ক্ষেপণাস্ত্র
অকারণে ভারতের নামে মিথ্যা খবর ছড়াচ্ছে! পাক সরকারের বিরুদ্ধে গর্জে উঠল আফগানিস্তানের তালিবান সরকার
সোশ্যাল মিডিয়ায় দেশের বিরুদ্ধে পোস্ট, অভিযুক্ত যুবকের বিরুদ্ধে পুলিশের দ্বারস্থ সিউড়ির যুবকরা
রাতেই পাকিস্তানে বড় ধরনের হামলা! প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে উচ্চস্তরের বৈঠক
'কাপুরুষ' পাকিস্তান স্কুল স্বাস্থ্যকেন্দ্রও ছাড়ছে না…তবে সেগুলোর কড়া জবাব দিচ্ছে ভারত
শুরু হয়ে গেছে যুদ্ধ, পাক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জের! রাজস্থানের সীমান্তের বাসিন্দাদের জন্য চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
দেশের জন্য প্রাণ দিতে প্রস্তুত! চণ্ডীগড়ের সাধারণ সমাবেশ থেকে উঠল 'পাকিস্তান মুর্দাবাদ'

বাংলাদেশের পর পাকিস্তানে KFC-এর আউলেটে ভাঙচুর, জ্বালিয়ে দেওয়া হল দোকান

পাকিস্তানে KFC-এর আউলেটে ভাঙচুর, জ্বালিয়ে দেওয়া হল দোকান।

author-image
Tamalika Chakraborty
New Update
pakistan KFC

নিজস্ব সংবাদদাতা: সম্প্রতি বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের একাধিক শহরে আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের দোকানে ভাঙচুরের ঘটনা সামনে এসেছে। বাংলাদেশে KFC, Pizza Hut, Bata-সহ বহু শোরুমে হামলা চালানো হয় ইজরায়েলের প্রতি প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে। ঠিক একই ধরনের ঘটনা ঘটেছে পাকিস্তানের করাচি ও লাহোরেও। সেখানেও KFC সহ একাধিক আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের দোকানে তাণ্ডব চলে। ঘটনায় অন্তত ১০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং ৬০ জনেরও বেশি ব্যক্তির বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে।

এই পরিস্থিতির মধ্যেই এবার শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের আহ্বান জানালেন পাকিস্তানের প্রখ্যাত ধর্মীয় নেতা মুফতি তাকি উসমানি। তিনি মুসলিম বিশ্বকে ইজরায়েলকে বয়কট করার আহ্বান জানিয়েছেন। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জানায়, সম্প্রতি ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত একটি জাতীয় প্যালেস্তাইন সম্মেলনে এই বার্তা দেন মুফতি উসমানি।

karachi KFC 2

তিনি বলেন, “ইজরায়েলের আগ্রাসনের প্রতিবাদ হোক শান্তিপূর্ণ। শরিয়া আইন অনুযায়ী, কোনও ব্যক্তিগত বা বাণিজ্যিক সম্পত্তি ধ্বংস করা যাবে না, এবং কারো ক্ষতি করা ইসলাম সমর্থন করে না।” সম্মেলনে গাজা ও প্যালেস্তাইনের চলমান সংকট নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন উপস্থিত ইসলামি চিন্তাবিদরা। এসময় আমেরিকার ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়, কারণ তারা ইজরায়েলের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ নিচ্ছে না বলেই অভিযোগ ওঠে।