নিজস্ব সংবাদদাতা: বাংলাদেশের হিন্দু নিপীড়নের বিরুদ্ধে মুখ খুললেন পশ্চিমবঙ্গের ইমাম-মোয়াজ্জেমদের সংগঠন । তাঁদের তরফে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, 'বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলা নিন্দনীয়। ভারত হোক বা বাংলাদেশ, সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার দায়িত্ব সরকারের। সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা হলে তাঁদের রক্ষা করা সরকারের দায়িত্ব।
এবার সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের বিরুদ্ধে আরও মামলার আবেদন করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ১৬৪ জনের বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম আদালতে মামলার আবেদন করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। আদালত চত্বরে চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের অনুগামীদের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ করা হয়েছে। পাশাপাশি আদালত চত্বরে থাকা গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ নিয়ে আসা হয়েছে।
অন্যদিকে, শনিবার বাংলাদেশের এক প্রাক্তন সেনা আধিকারিক দাবি করেন, বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর যা ক্ষমতা রয়েছে, তাতে চার দিনের মধ্যে তারা কলকাতা দখল করতে পারে। যদিও এই নিয়ে নেটিজেনদের কটাক্ষের শিকার হয়েছেন বাংলাদেশীরা। অন্যদিকে, বাংলাদেশ প্রসঙ্গে ক্রমেই চাপ বাড়ছে ভারতের ওপর। ভারত একাধিকবার বাংলাদেশে কড়া বার্তা পাঠালেও এখনও পর্যন্ত বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনও কঠোর সিদ্ধান্ত নেয়নি।
বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর চরম নির্যাতন! এবার মুখ খুলল ইমাম-মোয়াজ্জেমদের সংগঠন
বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর চরম নির্যাতন নিয়ে এবার মুখ খুলল ইমাম-মোয়াজ্জেমদের সংগঠন ।
Follow Us
নিজস্ব সংবাদদাতা: বাংলাদেশের হিন্দু নিপীড়নের বিরুদ্ধে মুখ খুললেন পশ্চিমবঙ্গের ইমাম-মোয়াজ্জেমদের সংগঠন । তাঁদের তরফে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, 'বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলা নিন্দনীয়। ভারত হোক বা বাংলাদেশ, সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার দায়িত্ব সরকারের। সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা হলে তাঁদের রক্ষা করা সরকারের দায়িত্ব।
এবার সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের বিরুদ্ধে আরও মামলার আবেদন করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ১৬৪ জনের বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম আদালতে মামলার আবেদন করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। আদালত চত্বরে চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের অনুগামীদের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ করা হয়েছে। পাশাপাশি আদালত চত্বরে থাকা গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ নিয়ে আসা হয়েছে।
অন্যদিকে, শনিবার বাংলাদেশের এক প্রাক্তন সেনা আধিকারিক দাবি করেন, বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর যা ক্ষমতা রয়েছে, তাতে চার দিনের মধ্যে তারা কলকাতা দখল করতে পারে। যদিও এই নিয়ে নেটিজেনদের কটাক্ষের শিকার হয়েছেন বাংলাদেশীরা। অন্যদিকে, বাংলাদেশ প্রসঙ্গে ক্রমেই চাপ বাড়ছে ভারতের ওপর। ভারত একাধিকবার বাংলাদেশে কড়া বার্তা পাঠালেও এখনও পর্যন্ত বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনও কঠোর সিদ্ধান্ত নেয়নি।