নিজস্ব সংবাদদাতা : বাংলাদেশের বর্তমান শাসনব্যবস্থা এক নতুন স্তরে পৌঁছেছে, যেখানে একের পর এক ঘটনাকে একেবারে অস্বীকার করার প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। যেমন, সম্প্রতি ইউনূসের নতুন সরকারের পক্ষ থেকে এক বিস্ময়কর দাবি করা হয়েছে যে, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা এবং ১০ ট্রাক অস্ত্র ও গোলাবারুদের ঘটনা কখনো ঘটেনি।
/anm-bengali/media/media_files/2024/11/18/IzfGDwFTpCPTydNZT0Vo.jpg)
এ ধরনের অস্বীকার শুধু ইতিহাসের প্রতি অবিচারই নয়, বরং এটি জাতীয় নিরাপত্তা ও সন্ত্রাসবিরোধী লড়াইকে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টাও। দেশের এই নৃশংস ঘটনা ও হামলার ষড়যন্ত্রের কথা অস্বীকার করা মানে সেই বিপথগামী শক্তির প্রতি এক ধরনের সমর্থন দেয়ার শামিল। সরকার এবং শাসকরা যেন এসব ঘটনা ও তার পরবর্তী সন্ত্রাসী কার্যক্রমকে শুধুমাত্র ইতিহাস থেকে মুছে দিতে চাইছে, যা দেশের জনগণের কাছে অত্যন্ত লজ্জাজনক।
/anm-bengali/media/media_files/2024/12/15/aVHpbmsLNKm2orC1Xvkp.jpg)
সার্বিকভাবে, নতুন বাংলাদেশে এমন অস্বীকার এবং নৃশংসতা প্রদর্শনকারী উদ্যোগ সমাজে বিভ্রান্তি তৈরি করছে এবং আন্তর্জাতিক মহলেও প্রশ্ন উঠাচ্ছে এই সরকারের নৈতিকতা নিয়ে।