হেরে গেল জঙ্গিরা! নতুন করে পহেলগাঁওয়ে ভিড় জমাচ্ছেন পর্যটকরা
কীভাবে জঙ্গিরা কাশ্মীরে প্রবেশ করেছিল! গতি পেল NIA-র তদন্ত
ভারত-পাক সীমান্তে যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে! নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য বাঙ্কার পরিষ্কার শুরু করেছেন কাশ্মীরিরা
হামলার পরেও গুলমার্গে পর্যটকের সংখ্যা কেমন! কী বলছেন নিরাপত্তা রক্ষীরা
গুজরাট থেকে ব্যাপক পরিমাণে অবৈধ বাংলাদেশি শরণার্থী আটক! সংখ্যা জানলে আঁতকে উঠবেন
কাশ্মীরে পর্যটকরা না এলে জঙ্গিরা জিতে যাবে! জঙ্গি হামলার আবেগঘন মন্তব্য অভিনেতার
দিল্লিতে বাস করছে পাঁজ হাজারের বেশি পাকিস্তানি! গোয়েন্দাদের হাতে এল বড় তথ্য
পহেলগাঁওয়ে হামলায় জঙ্গিরা আদতে ইসলাম বিরোধী! বিস্ফোরক হাফিজ সৈয়দ
জঙ্গি মদত বন্ধ না করলে পাকিস্তানকে বড় মূল্য চোকাতে হবে! ফ্রান্স থেকে এল বার্তা

এদান কোথায়? হামাসের দাবি ঘিরে তীব্র রহস্য

হামাস জানায়, গাজায় ইসরায়েলি সেনা এদান আলেক্সান্ডারকে যিনি আটকে রেখেছিলেন, সেই দলের সঙ্গে আর কোনও যোগাযোগ নেই। ইসরায়েলি হামলার পর থেকেই তিনি নিখোঁজ।

author-image
Debapriya Sarkar
New Update
Israel

নিজস্ব সংবাদদাতা : গাজা যুদ্ধের মাঝে নতুন করে উদ্বেগ ছড়াল ইসরায়েলি-মার্কিন সেনা এদান আলেক্সান্ডারকে নিয়ে। ফিলিস্তিনি সংগঠন হামাস জানিয়েছে, গাজায় যোদ্ধাদের একটি দল তাকে ধরে রেখেছিল, কিন্তু ইসরায়েলি বিমান হানার পর থেকে তাদের সঙ্গে আর কোনও যোগাযোগ নেই। ২১ বছরের এদান একজন ইসরায়েলি সেনা, কিন্তু তিনি মার্কিন নাগরিকও। জন্ম ইসরায়েলে হলেও বড় হয়েছেন নিউ জার্সিতে। গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার সময় গাজার সীমান্ত থেকে তাকে অপহরণ করা হয়। সম্প্রতি হামাস তার একটি ভিডিও প্রকাশ করেছিল, যেখানে তিনি নেতানিয়াহু ও ট্রাম্পকে নিজের প্রাণ বাঁচানোর অনুরোধ করেন।

hamas

ইসরায়েল সম্প্রতি ৪৫ দিনের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দেয়, যার প্রথম দিনেই এদানকে মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল। তবে হামাস সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে বলে, ইসরায়েল কেবল তাদের নিরস্ত্র করতে চায়, কিন্তু যুদ্ধ থামানোর বা গাজা ছাড়ার কোনো নিশ্চয়তা দেয়নি। হামাস আরও হুঁশিয়ারি দিয়েছে— যুদ্ধ চালিয়ে গেলে বাকি জিম্মিরা জীবিত ফিরবে না। বর্তমানে গাজায় ৫৯ জন জিম্মি রয়েছে, যাদের মধ্যে মাত্র ২৪ জনের জীবিত থাকার ধারণা আছে। এদান ছিলেন একমাত্র জীবিত মার্কিন নাগরিক জিম্মি।

HAMAS

তার জীবিত থাকার সম্ভাবনা এখন অত্যন্ত ক্ষীণ। তবে হামাস এখনও নিশ্চিত করেনি সে মারা গেছে কিনা। এই পরিস্থিতিতে যুদ্ধবিরতির আলোচনাও আবার অনিশ্চয়তার মুখে।