নিজস্ব সংবাদদাতা:আইনহীন বাংলাদেশ জিহাদি ও মৌলবাদীদের আলিঙ্গন করছে, এমনটাই দাবি করেছেন দেশে কর্মরত নিরাপত্তা কর্মকর্তারা। ছাত্রনেতা নাহিদ ইসলাম ও তাঁর সহযোগী সমন্বয়কারী ও প্রতিবাদকারীরা বাংলাদেশে ঘটতে থাকা নৃশংস হত্যাকাণ্ডের দায় নেবেন? রিপোর্ট অনুযায়ী, একটি হোটেলের ভিতরে ২৪ জনকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হয়েছে, অনেককে দেশের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
ভয়ঙ্কর অপরাধী এবং অন্যান্য কারাবন্দীরা কারাগার থেকে পালিয়ে গিয়েছে। সেনাবাহিনী পিছু হটতে শুরু করেছে। বাংলাদেশের হত্যাকাণ্ডে নিছক দর্শকের ভূমিকা পালন করছেন মেরুদণ্ডহীন সামরিক বাহিনীর তিন প্রধান। ছাত্র নেতারা শুধু বিবৃতি দিলেও অনাচার ও হত্যাকাণ্ড বন্ধে কিছুই করতে পারেননি। নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ইতিমধ্যে জিহাদি ও মৌলবাদীরা হাইজ্যাক করে নিয়েছে। ঘটনার জেরে বাংলাদেশীরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। পরিস্থিতি পাল্টে গেছে এবং মহম্মদ ইউনূসের উপর তাঁদের খুব বেশি আশা নেই। যদিও তিনি একজন নোবেল বিজয়ী। বেশিরভাগ বাংলাদেশি মনে করেন বিতর্কিত এই অর্থনীতিবিদের বাংলাদেশকে বর্তমান সংকট থেকে বের করে আনতে পারবেন না।