CCS বৈঠকে মোদী, অমিত, রাজনাথ— সীমান্ত নিরাপত্তা নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত আজ?
সকাল সকাল মোদির বাসভবনে চললেন রাজনাথ— কেনো? জানুন
অপারেশন সিঁদুরের প্রমাণ চাইছে বিরোধীরা, বিজেপি নেতা বললেন "সবুত গ্যাং!
কেন্দ্রের গোপন বার্তা নবান্নে! মুখ্যমন্ত্রীর ডাকা জরুরি বৈঠকে কী নিয়ে আলোচনা হবে আজ?
এক সপ্তাহ আগেই বর্ষা এসে গেছে! কোথায় কোথায় ভারী বৃষ্টি?
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ বিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবিকে এক লহমায় উড়িয়ে দিল ভারত— বিস্তারিত পড়ুন
আজ জম্মুর পরিস্থিতি কেমন? সেনা সূত্রে পাওয়া খবর চমকে দেবে আপনাকে
পাঞ্জাবে বিষমদ খেয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা— সংখ্যাটা চমকে দেবে আপনাকে
ডিএ নিয়ে রাজ্য বনাম কর্মচারীরা— আজ রায় দেবে? সুপ্রিম কোর্টে আজ দুপুরে চোখ সবার

বাংলাদেশের জলসীমায় মাছ শিকারের দায়, আটক ৪৮ জন ভারতীয় মৎস্যজীবী

সামনে এল নয়া খবর।

author-image
Adrita
New Update
গ

নিজস্ব সংবাদদাতা, ঢাকাঃ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারের অভিযোগে ফের ৩টি ফিশিং ট্রলারসহ ৪৮ ভারতীয় মৎস্যজীবীকে আটক করেছে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড ও নৌবাহিনী। খুলনার মোংলা বন্দরের অদূরে ফেয়ারওয়ে-সংলগ্ন গভীর সাগর থেকে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে ট্রলার (বড় নৌকাসহ) মৎস্যজীবীদের আটক করে কোস্টগার্ড ও নৌবাহিনী। শুক্রবার তাদের বাংলাদেশের পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।  

গত মঙ্গলবার বিকালে নৌ-বাহিনীর জাহাজ বিএনএস শহীদ আকতার উদ্দিন নিয়মিত অভিযান পরিচালনাকালে কুয়াকাটা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগর থেকে জয় জগন্নাথ ও মা বাসন্তী নামের দুটি ভারতীয়  ট্রলিং জাহাজসহ ৩১ মৎস্যজীবীকে আটক করে। তাদের বাড়ি চব্বিশ পরগনা জেলার বিভিন্ন গ্রামে। আটককৃত জেলে ও জাহাজ দুটিকে কলাপাড়া থানায় হস্তান্তর করা হয়। মা ইলিশসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছের প্রজনন নিশ্চিত রাখতে ২২ দিন মাছ শিকার বন্ধ রাখে বাংলাদেশের মৎস্য অধিদপ্তর । অভিযোগ, এ সুযোগে  বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের জলসীমায় প্রবেশ করে মাছ শিকার করছে ভারতীয় মৎস্যজীবীরা। এ অপরাধে ফের ভারতীয় পতাকাবাহী ৩টি ফিশিং ট্রলারসহ ৪৮ মৎস্যজীবীকে আটক করে নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ড।

পুলিশ জানিয়েছে, গত ১৭ অক্টোবর বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ডের নিয়মিত প্যাট্রোলিং চলাকালে জাহাজের রাডারে সন্দেহজনক ফিশিং ট্রলারের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। তথ্যাদি বিশ্লেষণ করে বিদেশি পতাকাবাহী ট্রলার হিসেবে শনাক্ত করা হয়। এ সময় দেশীয় প্রশাসনের উপস্থিতি বুঝতে পেরে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ড সদস্যরা ধাওয়া করে ট্রলার তিনটি বাংলাদেশের জলসীমাতেই আটক করে।  মোংলা থানার ওসি মো. আনিসুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় থানায় কোস্টগার্ড ও নৌবাহিনীর পক্ষ থেকে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়। মামলা দায়ের শেষে আটক মৎস্যজীবীদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।