হাবিবুর রহমান, ঢাকা: মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে জান্তা বাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠীর মধ্যে ফের গোলাগুলি ও মর্টারশেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটছে। থেমে থেমে চলে গোলাগুলি। মিয়ানমার সংলগ্ন বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম, কক্সবাজারের উখিয়ার পালংখালী, টেকনাফ সদর, হোয়াইক্যং, হ্নীলা ও সাবরাং ইউনিয়নের সীমান্ত থেকে এসব শব্দ শোনা যাচ্ছে। নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে গোলাগুলির ঘটনায় আবারও বাংলাদেশে প্রবেশ করছেন মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির ১৭৯ জন সদস্য।
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের জেরে একদিনে এখন পর্যন্ত বিজিপির ১৭৯ জন সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন। এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিজিবি সদরদপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম। এর আগে গত ফেব্রুয়ারিতে প্রাণভয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়ার ১২ দিনের মাথায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যসহ (বিজিপি) ৩৩০ নাগরিককে ফেরত নেয় মিয়ানমার। ১৫ ফেব্রুয়ারি কক্সবাজারের উখিয়া ইনানী নৌ-বাহিনীর জেটিঘাট থেকে জাহাজে করে তাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়।