নিজস্ব সংবাদদাতা : কী চলছে রাজ্যে? অরাজকতা! বাড়ছে অপরাধ! আইন শৃঙ্খলার অবনতি! খতিয়ান দিলেন সমাজবাদী পার্টির জাতীয় সভাপতি। যোগী রাজ্যে ঘটে চলা একের পর এক ঘটনার উল্লেখ করেছেন তিনি। দলের প্রধান মুখপাত্র রাজেন্দ্র চৌধুরী বলেছেন যে অখিলেশ যাদব বলেছেন, ''আইনশৃঙ্খলা ও অপরাধ সংক্রান্ত মুখ্যমন্ত্রীর দাবি ভিত্তিহীন। রাজ্যে অপরাধ চরমে। আইনশৃঙ্খলা ভেঙে পড়েছে। বুলি এবং অপরাধীরা বিজেপি সরকারে মুক্ত হাত পেয়েছে। সে যখন খুশি খুন, ডাকাতি, অপহরণ, ধর্ষণ ইত্যাদি ঘটনা ঘটাচ্ছে। বিজেপি নেতা ও তাদের দোসর ও আত্মীয়দের নৈরাজ্য অব্যাহত রয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী, দয়া করে বলুন যে রাজ্যে প্রতিদিন খুন, ডাকাতি, ডাকাতি, ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে, সেগুলি কি সংগঠিত নাকি অসংগঠিত? অপরাধীরা নির্ভীক এবং প্রশাসন তাদের সামনে মাথা নত করছে। নিরীহদের হত্যা করা হচ্ছে। মিথ্যা মামলা দিয়ে বিরোধীদের কারাগারে পাঠাচ্ছেন। এটা সাধারণ মানুষের ওপর অবিচার ও অত্যাচারের উচ্চতা। বিচার পাচ্ছে না কেউ।'' সমাজবাদী পার্টি নেতা এও বলেছেন যে ''রাজধানী লখনউ সহ সমগ্র রাজ্যে অপরাধের ব্যাপকতা রয়েছে। বিজেপি সরকারের জিরো টলারেন্স মিথ্যা। লখনউ জেলার মোহনলালগঞ্জ এলাকায় এক মহিলাকে হুমকি দিয়ে ধর্ষণ করা হয়েছে। খোদ বিজেপি মণ্ডল সভাপতির বাড়ি থেকে লক্ষাধিক টাকার মালামাল চুরি করল চোরেরা। অটোতে বসা মহিলা ইন্সপেক্টরের চেন উড়িয়ে দেন।
অখিলেশ যাদব বলেছেন যে কানপুরে বিজেপি নেতাদের মারধরের কারণে মাদক ব্যবসায়ী ভাটিয়ার চোখও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পুলিশ দেখতে থাকে। বিজেপির অশান্তিকারীদের থামানোর সাহস ছিল না। কোথাও বিজেপি জালিয়াতি করে কৃষকদের জমি কেড়ে নিচ্ছে আবার কোথাও কোথাও ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে তোলাবাজি করছে। বিজেপি দেখানোর জন্য 'বেটি পড়াও-বেটি বাঁচাও' প্রচার চালায়, যেখানে বিজেপি শাসনামলে সর্বাধিক অপরাধের ঘটনা ঘটেছে নারী ও মেয়েদের বিরুদ্ধে। ক্ষমতার দাম্ভিকতায় বিজেপির লোকজন গুন্ডামি করছে। সীতাপুরে বিজেপি সরকারের এক মন্ত্রীর গুন্ডা ছেলেরা প্রকাশ্যে দুই বোনকে মারধর করেছে, যার দৃশ্য প্রকাশ্যে এসেছে। এই বিধায়কের কর্মচারী এক দরিদ্র চাট বিক্রেতার উপর মোটরসাইকেল চালান।জালাউনের মাধোগড় কোতোয়ালি এলাকায় ক্ষেতে পশুখাদ্য সংগ্রহ করতে যাওয়া একটি মেয়েকে প্রধানের ভাগ্নে ধর্ষণ করলে পুলিশ মামলা নথিভুক্ত করতে দেরি করছে। ওড়াইয়ে এক অবিবাহিত নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।মুখ্যমন্ত্রীর বুলডোজার গরিবের ঘরে যায়, বুলডোজার কেন বুলডোজারদের অবৈধ নির্মাণে পৌঁছতে পারে না? বিজেপি সরকার তার দলের উচ্ছৃঙ্খল লোকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হিমশিম খাচ্ছে। এই সরকার অপরাধী ও মাফিয়াদের রক্ষক হয়ে উঠেছে। সবাই বিজেপি সরকারের ওপর বিরক্ত। নারী ও কন্যা শিশুরা নিরাপদ নয়। এসব দেখে জনগণ চুপ করে থাকবে না। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি সরকারকে হটিয়ে জনগণ এই সবের জবাব দেবে।''
समाजवादी पार्टी के राष्ट्रीय अध्यक्ष एवं पूर्व मुख्यमंत्री श्री अखिलेश यादव ने कहा है कि कानून व्यवस्था और अपराध को लेकर मुख्यमंत्री जी के दावे हवा हवाई है। प्रदेश में अपराध चरम पर है। कानून व्यवस्था ध्वस्त है। भाजपा सरकार में दबंगों और अपराधियों को खुली छूट मिली हुई है। वह जब…
— Samajwadi Party (@samajwadiparty) October 22, 2023