নিজস্ব সংবাদদাতাঃ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশী বলেছেন, “কর্ণাটক সরকার এসসি/এসটি তহবিলের অপব্যবহার করেছে। ১৮৯ কোটি টাকা ট্রান্সফার হওয়ার কথা থাকলেও তার মধ্যে ৮৯ কোটি টাকা প্রাথমিকভাবে ট্রান্সফার করা হয়েছে। এটা অনেক বড় কেলেঙ্কারি।
/anm-bengali/media/media_files/S5yjhyJTwlweNsbM7W24.jpeg)
এসআইটি গঠন করা হয়েছিল, এবং অভিযুক্ত মন্ত্রীরা যারা অনেক চাপের পরে পদত্যাগ করেছিলেন তাদের তদন্ত করা হয়নি। ইডি ঢুকতেই তারা ইডির বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করে। বাল্মীকি বোর্ড কেলেঙ্কারিতে মুখ্যমন্ত্রীর জড়িত রয়েছে। একই সঙ্গে মুডা কেলেঙ্কারিতে তাঁর স্ত্রীর নামে ১৪টি মূল্যবান স্থান বরাদ্দ করা হয়েছে, যার মূল্য কোটি টাকা।
/anm-bengali/media/media_files/VS5kviTKz2y2fFtkOvLK.jpg)
২০১৩ সালে তিনি তাঁর হলফনামায় এই জমি সম্পর্কে কিছুই ঘোষণা করেননি। ২০১৮ সালে এর মূল্য ছিল ২৫ লক্ষ টাকা। ২০২৩ সালে তিনি হলফনামা দাখিল করে জানান, এর মূল্য ২৫ কোটি টাকা। আমরা মুখ্যমন্ত্রীকে পদত্যাগ করার দাবি জানিয়েছি এবং পুরো পর্বটি সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেওয়া উচিত।”
/anm-bengali/media/media_files/aoyCAGIMJ6hmn8cNOa5u.webp)