নিজস্ব সংবাদদাতা: তরুণজ্যোতি তিওয়ারি বড় বার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন,
/anm-bengali/media/post_attachments/b481dc0a-178.png)
"কোনো মানবাধিকার লঙ্ঘন নয় — এটা জাতীয় সুরক্ষার লড়াই।
কাল সকাল থেকে কেউ যেন ইসলামিক জঙ্গিদের হিউম্যান রাইটস নিয়ে গলা না ফাটায়। যারা দেশের শত্রুদের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর পদক্ষেপকে ‘অত্যাচার’ বলে চালিয়ে দিতে চায়, তারা আগে নিজের দেশপ্রেমটা যাচাই করে নিন।
জঙ্গিদের বিরুদ্ধে ভারতীয় সেনাবাহিনী এবার কোনও আপস করবে না। দেশবাসী হিসেবে আমাদের একটাই কর্তব্য—চুপচাপ বসে থেকে এই অপারেশনকে সমর্থন করা, যারা শহীদ হন তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো এবং যারা দেশের শত্রু, তাদের বিরুদ্ধে এককথায় অনমনীয় থাকা।
যখন গাজা নিয়ে শহরে শহরে কাঁদতে দেখা যায়, তখন প্রশ্ন জাগে—নিজের দেশে যখন ধর্মীয় কারণে নিরীহ মানুষ প্রাণ হারায়, তখন এই ‘মানবতাবাদীরা’ কোথায় থাকে?
যে দেশে আজও ইসলামিক সন্ত্রাসবাদ নিয়ে সরব হওয়া যায় না, যে দেশে কাশ্মীরের গণহত্যার স্মৃতিগুলো চাপা পড়ে থাকে, সেই দেশে এখন সময় এসেছে—সত্যকে সাহসিকতার সঙ্গে বলার।
দেশের বিরুদ্ধে কথা বললে এবার আর চুপ করে থাকা হবে না। মানবাধিকারের নামে দেশবিরোধী প্রচার চলবে না। ভারতীয় সেনাবাহিনী কাজ শুরু করে দিয়েছে—আমরা আছি তাদের পাশে।
এটা দেশপ্রেমের সময়। এটা বিভেদের নয়, প্রতিরোধের সময়। যারা এখনো দেশকে আপন করে নিতে পারেনি, তাদের জন্য এই ভূমি নয়।
ভারত মাতার জয় হোক।।Tarunjyoti Tewari
@tjt4002
কোনো মানবাধিকার লঙ্ঘন নয় — এটা জাতীয় সুরক্ষার লড়াই।
কাল সকাল থেকে কেউ যেন ইসলামিক জঙ্গিদের হিউম্যান রাইটস নিয়ে গলা না ফাটায়। যারা দেশের শত্রুদের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর পদক্ষেপকে ‘অত্যাচার’ বলে চালিয়ে দিতে চায়, তারা আগে নিজের দেশপ্রেমটা যাচাই করে নিন।
জঙ্গিদের বিরুদ্ধে ভারতীয় সেনাবাহিনী এবার কোনও আপস করবে না। দেশবাসী হিসেবে আমাদের একটাই কর্তব্য—চুপচাপ বসে থেকে এই অপারেশনকে সমর্থন করা, যারা শহীদ হন তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো এবং যারা দেশের শত্রু, তাদের বিরুদ্ধে এককথায় অনমনীয় থাকা।
যখন গাজা নিয়ে শহরে শহরে কাঁদতে দেখা যায়, তখন প্রশ্ন জাগে—নিজের দেশে যখন ধর্মীয় কারণে নিরীহ মানুষ প্রাণ হারায়, তখন এই ‘মানবতাবাদীরা’ কোথায় থাকে?
যে দেশে আজও ইসলামিক সন্ত্রাসবাদ নিয়ে সরব হওয়া যায় না, যে দেশে কাশ্মীরের গণহত্যার স্মৃতিগুলো চাপা পড়ে থাকে, সেই দেশে এখন সময় এসেছে—সত্যকে সাহসিকতার সঙ্গে বলার।
দেশের বিরুদ্ধে কথা বললে এবার আর চুপ করে থাকা হবে না। মানবাধিকারের নামে দেশবিরোধী প্রচার চলবে না। ভারতীয় সেনাবাহিনী কাজ শুরু করে দিয়েছে—আমরা আছি তাদের পাশে।
এটা দেশপ্রেমের সময়। এটা বিভেদের নয়, প্রতিরোধের সময়। যারা এখনো দেশকে আপন করে নিতে পারেনি, তাদের জন্য এই ভূমি নয়।
ভারত মাতার জয় হোক।।"