নিজস্ব সংবাদদাতাঃ শনিবার রাতে দিল্লি এলজি অফিস আরও জানিয়েছে, রাজ কুমার আনন্দ ইস্তফা দেওয়ার পর থেকে সমাজকল্যাণ দফতরে কোনও মন্ত্রী নেই। মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল জামিনে মুক্ত হয়েও তাঁর পদত্যাগপত্র গ্রহণ করে তা লেফটেন্যান্ট গভর্নরের কাছে পাঠিয়ে দেওয়ার সময় পেয়েছিলেন, কিন্তু এমন একটি সংবেদনশীল বিভাগে নতুন মন্ত্রী নিয়োগ করা উচিত বলে মনে করেননি, যেখানে রাজনৈতিক তদারকির প্রয়োজন বেশি। আর সৌরভ ভরদ্বাজের জবাবদিহিতার কথা বলার লজ্জাজনক দুঃসাহস আছে?