নিজস্ব সংবাদদদাতা: সামনে মহারাষ্ট্রে বিধানসভা নির্বাচন। এই প্রসঙ্গে এনসিপি-এসসিপি নেতা জিতেন্দ্র আওহাদ বলেছেন, "এটি একটি দীর্ঘ বৈঠক ছিল এবং জোটের মধ্যে কোনও শত্রুতা নেই।, আলোচনা ভালভাবে হয়েছে। প্রায় ২৮৮টি আসন নিয়ে আলোচনা হয়েছে।"
আসন্ন মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে বিশেষ করে জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস পার্টি (এনসিপি) এবং সমাজবাদী পার্টি (এসসিপি) এর মধ্যে জোটের কারণে একাধিক রাজনৈতিক সমীকরণ সামনে আসতে শুরু করেছে। এই জোট মহারাষ্ট্রের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে একটি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনবে বলে মনে করা হচ্ছে। বর্তমান শাসক দলের বিরুদ্ধে বিরোধীদের শক্তি একত্রিত করার লক্ষ্যে এই জোট গঠিত হয়েছে। এই জোটের সঙ্গে উদ্ধব ঠাকরের শিবসেনা যুক্ত হয়েছে। পাশাপাশি কংগ্রেসও এই জোটে রয়েছে।
মহারাষ্ট্রের রাজনীতিতে এনসিপি ব্যাপক প্রভাব রয়েছে। এসসিপির সাথে জোট করার মাধ্যমে, তারা তাদের রাজনৈতিক প্রভাব বৃদ্ধি এবং আসন্ন নির্বাচনী যুদ্ধে একটি ঐক্যবদ্ধ অবস্থান উপস্থাপন করতে চায়। এই জোট কৌশলগত দিক থেকে যথেষ্ঠ গুরুত্বপূর্ণ। শাসকদলকে কিছুটা হলেও দুর্বল করে দেবে বলে মনে করা হচ্ছে। এই জোট রাজনৈতিক বিভাজন কাটিয়ে উঠতে এবং আরও শক্তিশালী বিরোধী তৈরি করার একটি পরিকল্পিত প্রচেষ্টাকে প্রতিফলিত করে। এই জোট কেবলমাত্র নির্বাচনী লুণ্ঠন ভাগ করে নেওয়ার বিষয়ে নয় বরং সাধারণ লক্ষ্য ও অভিযোগ সমাধানের জন্য গভীরতর আদর্শিক সারিবদ্ধতা নির্দেশ করে।
/anm-bengali/media/media_files/agbpsHjkczXAnwsxvKtb.jpeg)