নিজস্ব সংবাদদাতা: কংগ্রেস নেতা দীপেন্দ্র সিং হুডা বলেছেন, "লোকসভার স্পিকার নির্বাচিত হওয়ার পর সমস্ত বিরোধীরা ওম বিড়লাকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন। তবে, এর পরেই, সরকার স্পিকারের মাধ্যমে রাজনৈতিক বিভাজন করতে শুরু করে এবং জরুরি অবস্থার ইস্যু উত্থাপিত করা হয়। সরকার ১৯৬২, ১৯৬৫ এবং ১৯৭১ সালের যুদ্ধে যাঁরা জীবন দিয়েছিলেন তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে পারত আজকে।”
/anm-bengali/media/media_files/Q3kjA4Sa4DMvgYY0Yw4F.jpg)
/anm-bengali/media/media_files/agbpsHjkczXAnwsxvKtb.jpeg)
সংসদের প্রথম দিন থেকে বিভাজনের রাজনীতি করছে সরকার! ক্ষোভ উগরে দিলেন সাংসদ
কংগ্রেস নেতা দীপেন্দ্র সিং হুডা বলেছেন, "লোকসভার স্পিকার নির্বাচিত হওয়ার পর সমস্ত বিরোধীরা ওম বিড়লাকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন। তবে, এর পরেই, সরকার স্পিকারের মাধ্যমে রাজনৈতিক বিভাজন করতে শুরু করে।"
নিজস্ব সংবাদদাতা: কংগ্রেস নেতা দীপেন্দ্র সিং হুডা বলেছেন, "লোকসভার স্পিকার নির্বাচিত হওয়ার পর সমস্ত বিরোধীরা ওম বিড়লাকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন। তবে, এর পরেই, সরকার স্পিকারের মাধ্যমে রাজনৈতিক বিভাজন করতে শুরু করে এবং জরুরি অবস্থার ইস্যু উত্থাপিত করা হয়। সরকার ১৯৬২, ১৯৬৫ এবং ১৯৭১ সালের যুদ্ধে যাঁরা জীবন দিয়েছিলেন তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে পারত আজকে।”