নিজস্ব সংবাদদাতাঃ পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান শহীদদের জন্য ভারতীয় সেনাবাহিনীর মানদণ্ডের নিন্দা করেছেন। তিনি এক বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। যুদ্ধের বাইরে চরম পরিস্থিতিতে শহিদ হওয়া সৈন্যদের স্বীকৃতি দেওয়ার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দিয়েছিলেন।
তিনি সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেছেন, "...সেনারা কেবলমাত্র সেই শহীদদেরই গণ্য করে যারা যুদ্ধের সময় প্রাণ হারিয়েছে। আমাদের কিছু সৈন্য যদি তুষারে টহল দিতে থাকে এবং ঝড়ের সময় প্রাণ হারায়, তবে তাদের শহীদ বলে গণ্য করা হয় না। তারা দেশের জন্য টহল দিচ্ছিলেন। পাঞ্জাব সরকার ১ কোটির এক্স গ্রেশিয়া নীতি করেছে। এমনকি যদি কেউ -৪০ ডিগ্রিতে হার্ট অ্যাটাকে মারা যায়, তবে তাকে শহীদ হিসাবে বিবেচনা করা উচিত কারণ সে সেখানে জাতির সেবা করছিল। শত্রুর বুলেটে তার প্রাণ হারানোর দরকার নেই। আমরা অগ্নিবীর স্কিমের বিরোধিতা করছি এর জন্য। সেনাবাহিনী যেভাবে অমৃতপালের সাথে আচরণ করেছে, তার মৃতদেহ অ্যাম্বুলেন্সে পরিবারের কাছে পাঠানো হয়েছে। সেনাবাহিনী বলেছে যে প্রটোকল অনুযায়ী তাকে গার্ড অব অনার দেওয়া যাবে না। আমি আগামীকাল তার বাড়িতে যাব। আমাদের কাছে ১ কোটি টাকার চেক প্রস্তুত আছে। এর জন্য আমি প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর সাথেও কাল দেখা করতে যাবো। "
এ ক্ষেত্রে উল্লেখ্য যে, অগ্নিবীর প্রকল্পে যোগ দেওয়া এক যুবক অমৃতপাল সিংয়ের (Amritpal Singh) সঙ্গে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা ঘটএছে জম্মু ও কাশ্মীরে। কর্তব্যরত অবস্থায় থাকাকালীন নিজের বন্দুকের গুলিতেই মৃত্যু হল তাঁর। ঘটনাটি ঘটেছে রাজৌরি সেক্টরে। শনিবার এই বিষয়ে ভারতীয় সেনার তরফে জানানো হয়েছে, গত ১১ অক্টোবর অগ্নিবীর অমৃতপাল সিংয়ের মৃত্যুর ঘটনা খুবই দুর্ভাগ্যজনক। রাজৌরি সেক্টরে সেন্ট্রির ডিউটি করার সময় নিজের বন্দুকের গুলিতে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় তাঁর। এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য কোর্ট অফ ইনকোয়ারি চলছে। ভারতীয় সেনা মৃতের শোকাহত পরিবারকে গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে।
ভারতীয় সেনাবাহিনীকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন মুখ্যমন্ত্রী
হোয়াইট নাইট কর্পস বলেছে যে যেহেতু মৃত্যুর কারণটি স্বয়ংক্রিয় ছিল। নীতি অনুসারে কোনও গার্ড অফ অনার বা সামরিক অন্ত্যেষ্টি প্রদান করা হয়নি।
Follow Us
নিজস্ব সংবাদদাতাঃ পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান শহীদদের জন্য ভারতীয় সেনাবাহিনীর মানদণ্ডের নিন্দা করেছেন। তিনি এক বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। যুদ্ধের বাইরে চরম পরিস্থিতিতে শহিদ হওয়া সৈন্যদের স্বীকৃতি দেওয়ার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দিয়েছিলেন।
তিনি সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেছেন, "...সেনারা কেবলমাত্র সেই শহীদদেরই গণ্য করে যারা যুদ্ধের সময় প্রাণ হারিয়েছে। আমাদের কিছু সৈন্য যদি তুষারে টহল দিতে থাকে এবং ঝড়ের সময় প্রাণ হারায়, তবে তাদের শহীদ বলে গণ্য করা হয় না। তারা দেশের জন্য টহল দিচ্ছিলেন। পাঞ্জাব সরকার ১ কোটির এক্স গ্রেশিয়া নীতি করেছে। এমনকি যদি কেউ -৪০ ডিগ্রিতে হার্ট অ্যাটাকে মারা যায়, তবে তাকে শহীদ হিসাবে বিবেচনা করা উচিত কারণ সে সেখানে জাতির সেবা করছিল। শত্রুর বুলেটে তার প্রাণ হারানোর দরকার নেই। আমরা অগ্নিবীর স্কিমের বিরোধিতা করছি এর জন্য। সেনাবাহিনী যেভাবে অমৃতপালের সাথে আচরণ করেছে, তার মৃতদেহ অ্যাম্বুলেন্সে পরিবারের কাছে পাঠানো হয়েছে। সেনাবাহিনী বলেছে যে প্রটোকল অনুযায়ী তাকে গার্ড অব অনার দেওয়া যাবে না। আমি আগামীকাল তার বাড়িতে যাব। আমাদের কাছে ১ কোটি টাকার চেক প্রস্তুত আছে। এর জন্য আমি প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর সাথেও কাল দেখা করতে যাবো। "
এ ক্ষেত্রে উল্লেখ্য যে, অগ্নিবীর প্রকল্পে যোগ দেওয়া এক যুবক অমৃতপাল সিংয়ের (Amritpal Singh) সঙ্গে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা ঘটএছে জম্মু ও কাশ্মীরে। কর্তব্যরত অবস্থায় থাকাকালীন নিজের বন্দুকের গুলিতেই মৃত্যু হল তাঁর। ঘটনাটি ঘটেছে রাজৌরি সেক্টরে। শনিবার এই বিষয়ে ভারতীয় সেনার তরফে জানানো হয়েছে, গত ১১ অক্টোবর অগ্নিবীর অমৃতপাল সিংয়ের মৃত্যুর ঘটনা খুবই দুর্ভাগ্যজনক। রাজৌরি সেক্টরে সেন্ট্রির ডিউটি করার সময় নিজের বন্দুকের গুলিতে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় তাঁর। এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য কোর্ট অফ ইনকোয়ারি চলছে। ভারতীয় সেনা মৃতের শোকাহত পরিবারকে গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে।