পাকিস্তানের হাত ধরেই আলোচনা, কিন্তু সন্ত্রাসে আপসহীন দিল্লি— স্পষ্টবার্তা
BREAKING : সন্ত্রাসবাদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপারেশন সিঁদুর চলবে ! বড় দাবি করলেন শহীদ শুভম দ্বিবেদীর স্ত্রী
BREAKING : সেনাবাহিনীর বীরত্বকে স্যালুট জানাই ! বড় মন্তব্য করলেন আরজেডি সাংসদ মনোজ ঝা
BREAKING : ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি নিয়ে সংসদে বিশেষ অধিবেশন ও সর্বদলীয় বৈঠকের দাবি কংগ্রেসের !
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতের মাঝে কঠোর সিদ্ধান্ত দিনহাটা মহকুমায়, জারি কারফিউ
শর্তহীন সমঝোতা শুরু, তবুও সন্ত্রাস নিয়ে কঠোর বার্তা ভারতের
BREAKING : এই সিদ্ধান্তে ভারতেরই জয় হয়েছে ! বড় দাবি করলেন মোহন যাদব
BREAKING : রাজনৈতিক সমাধানই একমাত্র পথ ! ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি নিয়ে বড় মন্তব্য করলেন মেহবুবা মুফতি
BREAKING : যুদ্ধবিরতির হলেও স্থগিত রাখা হচ্ছে ইন্দাস জলচুক্তি ! দেখুন বড় খবর

BSF-এর চোখ ফাঁকি দিয়ে কিভাবে পহেলগাঁওয়ে ঢুকে পড়ল জঙ্গিরা? প্রশ্নের মুখে দেশের নিরাপত্তা

চোখের সামনে দিয়ে সীমান্ত পেরিয়ে ঢুকে পড়ল জঙ্গিরা! পহেলগাঁওয়ে ভয়াবহ হামলার পর BSF-এর ভূমিকা নিয়ে উঠছে বড় প্রশ্ন। কীভাবে এত বড় ফাঁক রইল নিরাপত্তায়?

author-image
Debapriya Sarkar
New Update
Kashmir

নিজস্ব সংবাদদাতা : পহেলগাঁওয়ে যে ভয়াবহ জঙ্গি হামলায় ২৬ জন নিরীহ মানুষ প্রাণ হারালেন, তা ঘিরে প্রশ্ন উঠছে দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে ঘিরে। সীমান্তে BSF (বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স) সহ বিভিন্ন নিরাপত্তা বাহিনী কড়া নজরদারির দাবি করলেও কীভাবে চার থেকে ছয় জন জঙ্গি ভারী অস্ত্র-সহ সীমান্ত পেরিয়ে জম্মু-কাশ্মীরে ঢুকে গেল?

Kashmir

সূত্রের খবর, পাকিস্তান সীমান্ত দিয়ে এই জঙ্গিরা অনুপ্রবেশ করে। BSF সহ গোটা সীমান্ত এলাকায় ছিল ‘হাই অ্যালার্ট’। তবুও অস্ত্র ও বিস্ফোরক নিয়ে কিভাবে এই দল উপত্যকার ভিতরে ঢুকে পহেলগাঁওয়ের মতো পর্যটন এলাকায় হামলা চালাল—সে প্রশ্নে বিস্মিত সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরাও।

bbrdmb98_image_160x120_22_April_25

প্রশ্ন আরও উঠছে, সীমান্তে সেন্সর, নজরদারি ড্রোন, থার্মাল ইমেজিং—এসব সত্ত্বেও তাদের গতিবিধি ধরতে ব্যর্থ কেন আমাদের বাহিনী? কোথায় ফাঁক রয়ে গেল?

Kashmir terrorists attacks

বিশেষজ্ঞদের মতে, হয় জঙ্গিরা পুরনো গোপন রুট ব্যবহার করেছে, নয়ত স্থানীয় স্তরে কোথাও না কোথাও সহযোগিতা পেয়েছে। এই ঘটনায় BSF-এর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন অনেকেই। শুধু জঙ্গি অনুপ্রবেশ আটকানোই নয়, সময়মতো খবর পাওয়া এবং প্রতিরোধ করাও নিরাপত্তা বাহিনীর দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে। সেই জায়গায় সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে বলেই মনে করছেন নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা। সরকারের তরফে ইতিমধ্যেই উচ্চ পর্যায়ের তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কড়া বার্তা দেওয়া হয়েছে—এমন গাফিলতি আর বরদাস্ত করা হবে না। দেশের নিরাপত্তা যে নতুন করে ভাবতে হবে, তা স্পষ্ট হয়ে উঠছে এই ঘটনাতেই।