নিজস্ব সংবাদদাতা : ৭ সেক্টর আরআর-এর কমান্ডিং অফিসার ব্রিগেডিয়ার দীপক মোহন সোপোর, বারামুল্লা, জম্মু ও কাশ্মীরের এনকাউন্টার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দিয়েছেন। ৭ নভেম্বর সন্ধ্যায় ভারতীয় সেনাবাহিনী, জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ এবং সিআরপিএফ যৌথভাবে একটি তল্লাশি অভিযান শুরু করে পানিপুরা গ্রামে। তাদের কাছে সুনির্দিষ্ট তথ্য ছিল যে, ওই গ্রামে দুটি সন্ত্রাসী লুকিয়ে আছে। তল্লাশি অভিযান চলাকালে সন্ত্রাসীরা নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর গুলি চালাতে শুরু করে, এবং এর ফলে সেনাবাহিনী সন্ত্রাসীদের প্রতিরোধ করে তাদের গুলি বিনিময়ে নিষ্ক্রিয় করে।
এনকাউন্টার শেষে, সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে প্রচুর পরিমাণে যুদ্ধ সামগ্রী ও অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। এসব সামগ্রী সন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য ব্যবহৃত হতে পারত এবং এটি সন্ত্রাসী সংগঠনের প্রস্তুতি ও পরিকল্পনার ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করেছে। ব্রিগেডিয়ার মোহন আরও জানান, এসব সন্ত্রাসী গত কয়েকদিন ধরে উত্তর কাশ্মীরে সক্রিয় ছিল এবং তাদের লক্ষ্য ছিল নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর আক্রমণ চালানো। এই এনকাউন্টারটি নিরাপত্তা বাহিনীর জন্য একটি বড় সফলতা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে, কারণ এটি উত্তর কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করেছে এবং স্থানীয় জনগণের নিরাপত্তা সুরক্ষিত রাখার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।