নিজস্ব সংবাদদাতা: প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন ‘সবাই নিজের নিজের স্থান থেকেই ভগবান রামকে স্মরণ করবেন। ২২ তারিখ রাম মন্দির প্রাঙ্গণে এসে অযথা ভিড় বাড়াবেন না’। এই বার্তার একটাই কারণ ছিল। যাতে আমন্ত্রিত ৮ হাজার অতিথি শান্তিপূর্ণ ভাবে এই মাহেন্দ্রক্ষণের সাক্ষী থাকতে পারেন। প্রধানমন্ত্রী সেই কথা অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলেছেন তাঁর কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরাও। কোনও কেন্দ্রীয় মন্ত্রীই এদিন পা রাখেননি সেখানে। প্রত্যেকে শ্রীরামকে স্মরণ করেছেন নিজেদের স্থান থেকেই।
এদিন দিল্লির বিড়লা মন্দির থেকেই, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মীনাক্ষী লেখি এবং অন্যান্যরা অযোধ্যার শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানের সরাসরি সম্প্রচার দেখেন। সেই মাহেন্দ্রক্ষণের সাক্ষী থাকতে থাকতে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন মন্ত্রী মীনাক্ষী লেখি। এই পরম মূহুর্তের মাহাত্ম্যই আলাদা, তাই তাতে আবেগ আর ধরে রাখতে পারেননি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। সেখানেই চোখের জল ফেলেন তিনি।