নিজস্ব সংবাদদাতা : ১৯ সেপ্টেম্বর ছিল গণেশ চতুর্থী। মহারাষ্ট্রে যেমন ধুমধাম করে স্বাগত জানানো হয়েছিল গণপতি বাপ্পাকে বিদায়বেলাও একইরকমভাবে আড়ম্বরপূর্ণ হতে চলেছে। প্রতিবছর ভক্তদের ঢল নামে বিভিন্ন পুজো মণ্ডপগুলিতে। ১০ দিন ধরে চলে গণেশ বন্দনা। ২৮ সেপ্টেম্বর বিসর্জন। প্রস্তুতি পর্ব তুঙ্গে বৃহন্মুম্বাই মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন (বিএমসি)র। কোনোরকম অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ও শান্তিপূর্ণভাবে গণপতির বিসর্জনের জন্য ১০,০০০ কর্মী মোতায়েন করবে বিএমসি। এছাড়াও ৭১টি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ স্থাপন করা হবে রাজ্য জুড়ে। বিসর্জনের জন্য ৬৮টি জলাশয় খুলে দেওয়া হবে ও ১৮৮টি কৃত্রিম হ্রদ চালু করা হবে। বর্ষার সময় ডুবে যাওয়ার ঘটনা রোধ করার জন্য অনন্ত চতুর্দশীতে জুহু এবং গিরগাঁও চৌপাট্টিতে ৪৬টি ভেলার ব্যবস্থা থাকবে। রাতে পর্যাপ্ত দৃশ্যমানতা প্রদানের জন্য, নাগরিক কর্তৃপক্ষ বৃহন্মুম্বাই ইলেকট্রিক সাপ্লাই অ্যান্ড ট্রান্সপোর্ট (BEST) কোম্পানির সাথে অংশীদারিত্বে ১০৮৩ টি ফ্লাডলাইট এবং ২৭ টি সার্চলাইট স্থাপন করেছে। এই বছর, BMC ১২১টি বহনযোগ্য বিশ্রামাগারও স্থাপন করেছে।