নিজস্ব সংবাদদাতাঃ কানওয়ার যাত্রা রুটে খাবার বিক্রেতাদের তাদের নাম এবং কর্মীদের নাম প্রদর্শন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিরোধীদের দাবি এটা মুসলমানদের প্রতি বৈষম্যমূলক আদেশ। এই নিয়ে পোস্ট করলেন কংগ্রেস নেতা পবন খেরা।
/anm-bengali/media/post_attachments/c002a7a953fe0033c33cc7e07d9b9f1677140976cc875102f4bd5b1fc1175fbb.png?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
পবন খেরা লেখেন, 'ফল সবজি বিক্রেতা এবং রেস্তোরাঁ ধাবা মালিকদের কানওয়ার যাত্রার রুটে বোর্ডে তাদের নাম লিখতে হবে। আমরা জানি না এটা মুসলমানদের অর্থনৈতিক বয়কট বা দলিতদের অর্থনৈতিক বয়কট, নাকি উভয়ের দিকেই নেওয়া পদক্ষেপ। যারা ঠিক করতে চেয়েছিলেন কে কী খাবে, তারাও এখন ঠিক করবে কে কার কাছ থেকে কী কিনবে? এর বিরোধিতা করা হলে বলা হয়, ধাবার বোর্ডে যখন হালাল লেখা থাকে, তখন আপনারা প্রতিবাদ করবেন না। এর উত্তর হল, হোটেলের বোর্ডে যখন বিশুদ্ধ নিরামিষ লেখা থাকে, তখনও আমরা হোটেল মালিক, শেফ, ওয়েটারের নাম জিজ্ঞাসা করি না। রাস্তার কোনো বিক্রেতা বা ধাবায় বিশুদ্ধ নিরামিষ, ঝাটকা, হালাল বা কোশর লেখা থাকলে তা ভোক্তাকে তার পছন্দের খাবার বেছে নিতে সাহায্য করে। কিন্তু ধাবা মালিকের নাম লিখলে কার লাভ হবে? ভারতের সবচেয়ে বড় মাংস রপ্তানিকারক হিন্দুরা। হিন্দুদের বিক্রি করা মাংস কি ডাল-ভাত হয়ে যায়? একইভাবে আলতাফ বা রশিদের বিক্রি করা সাধারণ পেয়ারা কি মাংসে পরিণত হবে না।'