নিজস্ব সংবাদদাতাঃ যেভাবে পাকিস্তান থেকে বিনা বৈধ কাগজপত্র ছাড়া নেপাল সীমান্ত দিয়ে ভারতে এসেছেন, তাতে বড় রকমের সন্দেহের তির সীমার দিকে। পাবজি খেলার সূত্রে ভারতের ছেলে সনিচের প্রেমে পাগল হয়ে নয়ডায় আসেন সীমা। পাকিস্তানের সীমা হায়দার আসলে প্রেমিকা না পাকিস্তানের পাঠানো গুপ্তচর? এই প্রশ্নের উত্তরের দিকে তাকিয়ে গোটা দেশ। অ্যান্টি-টেরিজম বা এটিএস-এর স্কোয়াডের নয়ডার অফিস থেকে দীর্ঘ পাঁচ ঘণ্টা জেরার পর অফিস থেকে বেরোলেন সীমা।
সূত্রে খবর, সীমার জবাবে এখনও সন্দেহ যায়নি এটিএস তদন্তকারীদের। সীমার দাদা পাকিস্তানের সেনা কর্তা। এই বিষয়টায় সন্দেহ বাড়াচ্ছে। সীমার দাবি, তিনি কোনও গুপ্তচর নন, একজন প্রকৃত প্রেমিকা, যিনি কোনও কিছু না ভেবে সীমান্তের বেড়াজাল ভেঙে পাকিস্তান থেকে ভারতে এসেছেন।