নিজস্ব সংবাদদাতাঃ চাঁদিপুরা ভাইরাস সম্পর্কে গুজরাটের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ঋষিকেশ প্যাটেল বলেছেন, “রাজ্যের বেশ কয়েকটি জায়গায় চাঁদিপুরা ভাইরাসের ঘটনা সামনে এসেছে। আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই, তবে সতর্ক থাকতে হবে। চাঁদিপুরা কোনও নতুন ভাইরাস নয়।
১৯৬৫ সালে মহারাষ্ট্রে প্রথম মামলা নথিভুক্ত হয়। গুজরাটে প্রতি বছর এই ভাইরাসের কেস নথিভুক্ত হয়। এই রোগটি একটি ভেক্টর-সংক্রামিত স্যান্ডফ্লাইয়ের স্টিং দ্বারা ঘটে এবং এটি প্রধানত ৯ মাস থেকে ১৪ বছর বয়সী শিশুদের প্রভাবিত করে। গ্রামাঞ্চলে এটি বেশি দেখা যায়। জ্বর, বমি, পাতলা গতি এবং মাথাব্যথা প্রধান লক্ষণ। এসব লক্ষণ দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
গুজরাটের ৪টি জেলায় ৯টি মামলা নথিভুক্ত করা হয়েছে। গুজরাটে বসবাসকারী অন্য রাজ্যের লোকদের তিনটি ঘটনা রয়েছে। এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা গেছেন কিনা তা শিগগিরই জানা যাবে। নমুনা পুণেতে পাঠানো হয়েছে। ৬ জনের মৃত্যু হলেও চাঁদিপুরা ভাইরাসের কারণে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। চার শতাধিক বাড়ি ও ১৯ হাজার মানুষের ওপর স্ক্রিনিং করা হয়েছে। এই রোগ ছোঁয়াচে নয়।”