আমি সুভাষ বলছি...

আজও অমর নেতাজি।

author-image
Shroddha Bhattacharyya
New Update
netaji

নিজস্ব সংবাদদাতা: "তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব।" স্বাধীনতার ৭৫ বছর পরেও এই বাণীটি শুনলে সকল ভারতবর্ষের গায়ে কাঁটা দিয়ে ওঠে। মনে আসে একটাই নাম। নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু। তৎকালীন সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় দ্বিতীয় হবার পরেও, ব্রিটিশদের চাকরি ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে নিয়োজিত হয়েছিলেন দেশমাতৃকার সেবায়। তিনি গঠন করেছিলেন আজাদ হিন্দ ফৌজ। বারংবার তিনি দেশবাসীকে মনে করিয়ে দিয়েছিলেন, "ভিক্ষা করে স্বাধীনতা পাওয়া যায় না। রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতাকে ছিনিয়ে আনতে হবে।"

Netaji Subhas Chandra Bose: রোজ নিয়ম করে ব্যাডমিন্টন খেলতে নামতেন সুভাষচন্দ্র  বসু! - Bengali News | Indian freedom fighter Netaji Subhas Chandra Bose  loves to play Badminton | TV9 Bangla News

বেশ কিছুদিনের মধ্যেই সুভাষচন্দ্র বসু হয়ে উঠেছিলেন কংগ্রেসের প্রথম সারির নেতা। কলকাতা কর্পোরেশনের মেয়র হিসেবেও নির্বাচিত হয়েছিলেন। ভারতের স্বাধীনতার জন্য ১৯৪১ সালে জার্মানিতে যান নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু। তিনিই প্রথম বিপ্লবী যিনি সক্রিয়ভাবে বিশ্বের অন্যান্য বৃহৎ শক্তির সঙ্গে জোটের সন্ধান করে, ব্রিটিশ বাহিনীকে প্রতিরোধ করার পরিকল্পনা করেছিলেন। বীর বিপ্লবী নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর মৃত্যু নিয়ে এখনও নানান তর্ক-বিতর্ক রয়েছে।

Subhas Chandra Bose | Bengali feature written by Pritha Kundu - Anandabazar

কেউ কেউ বলে তিনি বিমান দুর্ঘটনায় মারা গেছেন। কিন্তু আজও তার মৃত্যুর কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি। আসলে সত্যিই তার মতো বিপ্লবীর কোনওদিন মৃত্যু হয়না। তারা চিরকাল তাদের কর্মের মাধ্যমে, দেশবাসীর মনে চিরকাল অমর হয়ে থাকেন।