নিজস্ব সংবাদদাতা: নেতাজির জীবন যাত্রা আমাদের শেখায় যে প্রকৃত মহত্ত্ব নিহিত রয়েছে নিঃস্বার্থতা এবং নিজের আদর্শের নিরলস সাধনার মধ্যে। তাঁর কথা, "স্বাধীনতা দেওয়া হয় না – কেড়ে নিতে হয়," ক্রমাগত অনুরণিত হয়। যা আমাদের স্বাধীনতার মূল্য এবং তার দেশের জন্য তার জীবন উৎসর্গকারী একজন ব্যক্তির স্থায়ী চেতনার কথা মনে করিয়ে দেয়।
সুভাষ চন্দ্র বসুর শেষ দিনগুলি রহস্যের আড়ালে ঢাকা রয়ে গেছে। কিন্তু ভারতের প্রতি তাঁর অটল অঙ্গীকার শেষ অবধি উজ্জ্বল ছিল। ১৯৪৫ সালে তাইওয়ানে বিমান দুর্ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন যে, গুরুতর আহত হওয়া সত্ত্বেও, নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু স্বাধীনতার লড়াই চালিয়ে যেতে না পারার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছিলেন।
এমনকি তাঁর শেষ মুহূর্তগুলিতেও, তাঁর চিন্তাভাবনা ভারতের সাথে ছিল। তাঁর অন্তর্ধান ইতিহাসের অন্যতম বৃহৎ রহস্য, কিন্তু তাঁর উত্তরাধিকার লক্ষ লক্ষ মানুষের হৃদয়ে বেঁচে আছে।
সুভাষ চন্দ্র বসুর জীবন ছিল সাহস, ত্যাগ এবং দূরদর্শী নেতৃত্বের এক বিরাট মেলবন্ধন। এই অকথিত গল্পগুলি এমন একজন নেতার মানবিক দিক প্রকাশ করে যিনি তার জাতির জন্য বেঁচে ছিলেন। আবার প্রাণও দিয়েছিলেন সেই জাতির জন্যেই।