নিজস্ব সংবাদদাতা: বিদেশি তহবিল মামলায় ঝাঁসি শহরের কোতোয়ালি এলাকার মুকরায়ানা এলাকায় বুধবার গভীর রাতে একটি অনলাইন মাদ্রাসার মৌলভির বাড়িতে অভিযান চালায় জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার দল। অভিযানের খবর পাওয়া মাত্রই মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। প্রায় আট ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর, বৃহস্পতিবার সকালে এনআইএ দল যখন মুফতি খালিদ নদভিকে তুলে নিয়ে যেতে শুরু করে, তখন তারা মসজিদ থেকে একটি ঘোষণা দিয়ে লোকজনের ভিড় ডেকে আনে। এর পর শত শত মহিলা ও পুরুষ পুলিশ ও এনআইএ গাড়ি থামিয়ে জোরপূর্বক মুফতি খালিদ নদভিকে তুলে নিয়ে যায়। এ সময় এনআইএ দল ও পুলিশকে অসহায় দেখায়।
মুফতি খালিদ নদভি আলীগোল এলাকার সুপার কলোনিতে অনলাইনে ধর্মীয় শিক্ষা দেন। বিদেশি তহবিল নেওয়ার সন্দেহে রাত আড়াইটার দিকে এনআইএ টিম তার বিরুদ্ধে অভিযান চালায়। এনআইএ সন্দেহ করছে যে মুফতি খালিদ নদভি অনলাইন মাদ্রাসা চালাতে গিয়ে বিদেশ থেকে তহবিল নিয়েছিলেন। এনআইএ দল জিজ্ঞাসাবাদের পর মুফতি খালিদকে হেফাজতে নিয়ে গেলে তোলপাড় সৃষ্টি হয়।
ঝাঁসির সাইবার ক্রাইম থানা থেকে বেরিয়ে গেলেন মুফতি খালিদ। জইশ-ই-মোহাম্মদের সাথে যুক্ত ব্যক্তিদের ব়্যাডিক্যালাইজেশন এবং সন্ত্রাসী প্রচার প্রচারের সাথে যুক্ত একটি মামলায় NIA আধিকারিকরা আজ তার বাসভবনে তল্লাশি চালায়।