নিজস্ব সংবাদদাতা: পহেলগাঁওয়ে তার অভিজ্ঞতা সম্পর্কে, উত্তরাখণ্ড তথ্য বিভাগের যুগ্ম পরিচালক কেএস চৌহান মুখ খুললেন। তিনি বলেন, "আমরা সেই হোটেলে ছিলাম যেটি বনের মাঝখানে ছিল যেখানে ঘটনাটি ঘটেছিল, তাই আমরা ভয় পেয়েছিলাম এবং সারা রাত জেগে ছিলাম। হোটেলে প্রায় ১৫০ জন পর্যটক ছিলেন। কেউ ঘুমানোর কথা ভাবেননি। হোটেলে যখন রাতের খাবার পরিবেশন করা হয়েছিল, তখন কেউই খাবারের টেবিলে যেতে সাহস করেনি। কেউ কেউ তাদের ঘরে খাবার অর্ডার করেছিল আবার কেউ কেউ ক্ষুধার্ত থেকেছে। প্রত্যেকেই আতঙ্কিত ছিল। এর প্রভাব বিশাল। ১৯ এপ্রিল থেকে আমরা সেখানে থাকাকালীন বিভিন্ন জায়গায় গিয়েছিলাম এবং ২২ এপ্রিল পর্যন্ত তাদের মুখে একটা আনন্দ দেখেছি। স্থানীয়রা বলে যে তাদের জীবিকা পর্যটনের উপর নির্ভর করে, যা কোভিড-১৯ এর কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল এবং গত ২-২.৫ বছরে তা আরও বেড়েছে। সেখানকার লোকেরা খুবই সহযোগিতামূলক এবং নম্র ছিল। এই ঘটনাটি বছরের পর বছর ধরে এই স্থানের পর্যটনে একটা ধাক্কা দিয়েছে, সম্ভবত"।
/anm-bengali/media/media_files/2025/04/24/AepaQm2atX2HLtSZByCV.PNG)