নিজস্ব সংবাদদাতা: জম্মু ও কাশ্মীরে তাদের প্রভাব ফিরিয়ে আনার জন্য কংগ্রেস পার্টি কৌশল করে চলেছে। ২০১৯ সালে অনুচ্ছেদ 370 বাতিলের পর থেকে অঞ্চলটির রাজনৈতিক পরিস্থিতি বদলে গেছে। কংগ্রেস ভোটারদের সাথে পুনরায় যোগাযোগ করার এবং তাদের উদ্বেগগুলি সমাধান করার লক্ষ্যে এই বদল এসেছে। দলটির ফোকাস হল তাদের ঘাঁটি শক্তিশালী করা এবং জোট গঠন করা।
কংগ্রেস স্থানীয় সম্প্রদায়ের সাথে আউটরিচ প্রোগ্রামের মাধ্যমে যোগাযোগ করার পরিকল্পনা করেছে। এই উদ্যোগগুলির লক্ষ্য হল বাসিন্দাদের সম্মুখীন সমস্যাগুলি বোঝা। এই উদ্বেগগুলি সমাধান করে, কংগ্রেস আশা করে যে আস্থা পুনর্নির্মাণ করা যাবে। দলটির বিশ্বাস যে জনগণের কথা শুনলে তাদের সমর্থন ফিরে পাওয়া যাবে।
তাদের অবস্থান আরও শক্তিশালী করার জন্য, কংগ্রেস তাদের ঘাঁটি শক্তিশালী করার কাজ করছে। এতে স্থানীয় নেতা এবং স্বেচ্ছাসেবকদের মোবাইলাইজ করা জড়িয়ে রয়েছে। দলটি গ্রাম পর্যায়ে একটি শক্তিশালী সাংগঠনিক কাঠামো তৈরি করার লক্ষ্য রাখছে। এই পদ্ধতি ভোটারদের অংশগ্রহণ এবং সমর্থন বৃদ্ধি করার সম্ভাবনা রয়েছে।
কংগ্রেস আঞ্চলিক দলগুলির সাথে জোট গঠন করার বিষয়টি বিবেচনা করছে। সহযোগিতা শাসক দলের বিরুদ্ধে বিরোধী ভোট একত্রীকরণে সাহায্য করতে পারে। শক্তি একত্রিত করে, কংগ্রেস আশা করে যে আগামী নির্বাচনে একটি ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা সামনে উপস্থাপন করা যাবে। এই জোটগুলি নির্বাচনী সাফল্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
জম্মু ও কাশ্মীরে রাজনৈতিক পরিবেশ এখনও জটিল। কংগ্রেস আঞ্চলিক এবং জাতীয় উভয় দলের কাছ থেকেই চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে। এই গতিবিধিগুলি পরিচালনা করার জন্য সাবধান পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়ন প্রয়োজন আছে। হারিয়ে যাওয়া জমি পুনরুদ্ধারের জন্য দলটির অভিযোজন ক্ষমতা মূল হতে হবে।
সংক্ষেপে, কংগ্রেস জম্মু ও কাশ্মীরে ভোটারদের সাথে পুনঃসংযোগ, তাদের ঘাঁটি শক্তিশালী করা এবং কৌশলগত জোট গঠন করার উপর মনোযোগ দিচ্ছে। এই প্রচেষ্টাগুলি স্থানীয় উদ্বেগগুলি সমাধান এবং বাসিন্দাদের মধ্যে আস্থা পুনর্নির্মাণ করার লক্ষ্যে অবিচল হবে।