নিজস্ব সংবাদদাতা: আরজি কর কাণ্ডে প্রথম থেকেই জুনিয়র চিকিৎসকেরা দাবি করে আসছেন এই ঘটনা একজনের দ্বারা ঘটানো সম্ভব না। এই ঘটনার সাথে জড়িত একাধিক অভিযুক্ত। ইতিমধ্যেই তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে সঞ্জয় রায়, প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করা হয়েছে। একই সাথে তথ্যপ্রমাণ লোপাটের জন্যে গ্রেফতার করা হয়েছে টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকে। আজ এই মামলাতেই চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে আনলো সিবিআই।
সিবিআইয়ের স্ট্যাটাস রিপোর্ট দেখে অবাক হয়েছেন ৩ বিচারপতিই। তাই অকপটে বলেছেন, ‘এই মামলার তদন্তের জন্যে সিবিআইকে খানিকটা সময় দিতেই হবে। এই মামলার একদম শেষ পর্যন্ত পৌঁছানোর জন্যে তাড়াহুড়ো করলে চলবে না”।
একই সাথে মামলার শুনানিতে প্রথম দিন হাজির হয়েই মারাত্মক তথ্য সামনে আনলেন জুনিয়র চিকিৎসকদের আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিং। বললেন, “ক্রাইম সিনে থাকা ব্যক্তিদের নাম মুখবন্ধ খামে দিতে পারি। তাঁদের নাম সবার সামনে আনা ঠিক হবে না। তাতে মামলা প্রভাবিত হতে পারে”। প্রধান বিচারপতির স্পেশাল বেঞ্চেও সেই সকল নাম এদিন মুখবন্দী খামেই রাখলেন আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিং। তবে একটা বিষয় স্পষ্ট যে, ক্রাইম সিনে ছিলেন একাধিক অভিযুক্ত। কিন্তু তারা কারা? তারা কি প্রভাবশালী কেউ? কি আছে মুখবন্ধ খামে?