নিজস্ব সংবাদদাতাঃ ওড়িশার (Odisha) বকুল ফাউন্ডেশনের স্বেচ্ছাসেবকরা গত পাঁচ বছর ধরে গণেশ চতুর্থীতে গাছকে গণপতি হিসেবে সাজিয়ে আসছেন। স্বেচ্ছাসেবকরা পুজোর সাজসজ্জায় শুধুমাত্র পরিবেশ বান্ধব উপকরণ যেমন, গণেশের ইঁদুর হিসাবে আঁকা নারকেল, ফুল এবং রঙিন কাগজ আশেপাশের এলাকা সাজানোর জন্য ব্যবহার করে।
গণেশের কানগুলো কুলো দিয়ে সাজানো হয় এবং গণেশের পরনে থাকে হাল্কা গোলাপি রঙের ধুতি। বকুল ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও স্বেচ্ছাসেবক সুজিত মহাপাত্র সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, "এটা পরিহাসের বিষয় যে গাছগুলিকে প্রায়শই অগ্রগতির পথে বাধা হিসাবে বিবেচনা করা হয়। তাই, একটি গাছকে ভগবান গণেশ হিসাবে পূজা করে, বিঘ্নরাজ, সমস্ত বাধা দূর করে, আমরা সেই মানসিকতা বদলানোর চেষ্টা করছি। আমাদের সমাজের সমস্যা হল গাছের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক নষ্ট হয়ে গেছে । সেজন্য আবারও বৃক্ষের পূজা করা দরকার। ''