নিজস্ব সংবাদদাতা: দিল্লির বাতাসের মান বিশেষ করে স্কুলের শিশুদের জন্য উদ্বেগের বিষয়। শহরের দূষণের মাত্রা প্রায়শই নিরাপদ সীমা অতিক্রম করে যা ছাত্রছাত্রীদের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে। শীতকালে এই সমস্যা আরও চরম আকার ধারণ করে যখন বাতাসের মান আরও খারাপ হয়ে যায়।
শিশুদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি
শিশুরা তাদের বিকাশশীল ফুসফুস এবং বেশি শ্বাস-প্রশ্বাসের হারের কারণে বাতাসের দূষণের প্রতি আরও সংবেদনশীল। এক্সপোজার ফুসফুসের সমস্যা, ফুসফুসের কার্যক্ষমতা কমে যাওয়া এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার দিকে পরিচালিত করতে পারে। দিল্লিতে স্কুলগুলি ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে হাঁপানি এবং অন্যান্য শ্বাসতন্ত্রের রোগের বর্ধিত ক্ষেত্রে রিপোর্ট করেছে।
স্কুল গ্রহণ করা পদক্ষেপ
এই সমস্যার মোকাবেলায় অনেক স্কুল বাতাস পরিশোধক ইনস্টল করা এবং খারাপ বাতাসের মানের দিনগুলিতে বাইরের কার্যকলাপ সীমাবদ্ধ করে এমন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। কিছু স্কুল ছাত্রছাত্রীদের মুখোশ সরবরাহ করে এবং দূষণের প্রভাব সম্পর্কে সচেতনতার কর্মসূচি পরিচালনা করে।
সরকারী উদ্যোগ
দিল্লি সরকার বাতাসের মান উন্নত করার জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, যার মধ্যে অদ্ভুত-একটি গাড়ি স্কিম বাস্তবায়ন এবং জনসাধারণের পরিবহনকে উৎসাহিত করা অন্তর্ভুক্ত। তবে, দূষণের মাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করার জন্য এই ব্যবস্থাগুলি সীমিত সাফল্য পেয়েছে।
সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণ
মা-বাবা এবং সম্প্রদায়ের গোষ্ঠীগুলি পরিষ্কার বাতাসের নীতির জন্য প্রচারণা চালানো এবং গাড়ি এবং শিল্প থেকে নির্গমন হ্রাস করার লক্ষ্যে উদ্যোগগুলি সমর্থন করেও ভূমিকা পালন করছে। দিল্লির শিশুদের জন্য একটি সুস্থ পরিবেশ তৈরিতে তাদের অংশগ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
স্কুল, সরকার এবং সম্প্রদায়ের চলমান প্রচেষ্টা দিল্লিতে শিশুদের স্বাস্থ্য রক্ষা করার জন্য বাতাসের মানের সমস্যাগুলি সমাধানের গুরুত্ব তুলে ধরে। শহরের বাতাসের মানে স্থায়ী উন্নতি আনতে ক্রমাগত সহযোগিতা অপরিহার্য।