নিজস্ব সংবাদদাতা: দিল্লির মন্ত্রী অতীশি এদিন বলেন, “অন্তর্বর্তীকালীন তদন্ত রিপোর্ট এসেছে এবং এমসিডি-র তরফেও একটি প্রাথমিক রিপোর্ট জমা দেওয়া হয়েছে৷ কোচিং সেন্টারের ঘটনায় যে ২টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় প্রকাশ্যে এসেছে, তা হল, ওই এলাকায় জলাবদ্ধতার কারণ ড্রেন। সেখানকার সব কোচিং সেন্টারের দখলে চলে গিয়েছে এই ড্রেনেজ ব্যবস্থা। যার কারণে ড্রেনের পরিষ্কার না থাকায় জল নামছিল না। অন্য বিষয়টি হল, যেভাবে কোচিং সেন্টারগুলো বেসমেন্টে ক্লাস চালাচ্ছিল এবং লাইব্রেরি বসানো হয়েছিল, তা ছিল ১০০% অবৈধ। যে জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার সেখানের ড্রেনের কাজের জন্য দায়ী ছিলেন তাঁকে ইতিমধ্যেই এমসিডি থেকে স্থায়ীভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। ম্যাজিস্ট্রিয়াল রিপোর্ট ৬ দিনের মধ্যে আসবে এবং যারা দায়ী হবেন, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যে সমস্ত কোচিং সেন্টার ড্রেনের উপর দখল করে নিজেদের সেন্টার চালু করেছে, সেই সব অবৈধ দখলকে বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দেওয়া হবে। তাই সেই সকল কোচিং সেন্টারকে ৩ দিন সময় বেঁধে দেওয়া হচ্ছে, ড্রেনেজ সিস্টেম ফাঁকা করে দেওয়ার জন্যে”।