নিজস্ব সংবাদদাতা: দিল্লিতে আন্তর্জাতিক অঙ্গ প্রতিস্থাপন র্যাকেট ফাঁস হওয়ার পরই ডিসিপি ক্রাইম অমিত গোয়েল এদিন বলেন, “৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যাদের মধ্যে ৩ জন বাংলাদেশী নাগরিক এবং একজন তাদের ভারতীয় অনুবাদক। আর এছাড়াও রয়েছেন একজন ডাক্তার এবং দুজন হাসপাতালের কর্মী। অভিযুক্ত চিকিৎসক দুটি হাসপাতালে অনুশীলন ও অপারেশন করতেন বলে জানা গিয়েছে। সব দিক বিবেচনা করা হবে এই মামলায়। তদন্ত করা হবে এবং অভিযুক্তদের শাস্তি দেওয়া হবে। এই বাংলাদেশী নাগরিকরা দাতা এবং গ্রহীতাদের বাংলাদেশ থেকে বুঝিয়ে নিয়ে যেত, এবং তাঁদের ট্রান্সপ্লান্ট করানো হত। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করে গ্রহীতাদের দেখানো হত। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই গ্রহীতা এবং দাতা দুজনেই বিশ্বাস করে নিত সবকিছু। এই চক্রটি প্রতিটা কেসে ২০-২৫ লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করত। এই মামলার আরও তদন্ত চলছে”।