নিজস্ব সংবাদদাতা: মুখ্যমন্ত্রী দাবি করেছিলেন যে, ৫ মিনিট বক্তব্য রাখার পরই তাঁর মাইক বন্ধ করে দেওয়া হয়। তাঁকে অপমান করা হয়। যা নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে। এমনকি জাতীয় রাজনীতিতেও প্রভাব ফেলেছে তাঁর এই মন্তব্য এবং বৈঠক বয়কট করে তাঁর বেড়িয়ে আসা। মুখ্যমন্ত্রীর এই মন্তব্যের পাল্টা এবার জবাব দিল কেন্দ্র। ‘মুখ্যমন্ত্রী ভুল ব্যাখ্যা করছেন’, কার্যত এমন ভাষাতেই দাবি করল কেন্দ্র। ‘পিআইবি ফ্যাক্ট চেক’- নামক এক্স হ্যান্ডেলে এমনই পোস্ট করা হল এবার।
সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, “মধ্যাহ্ন ভোজনের বিরতির সময় হয়ে যাওয়ায় তাঁকে বক্তব্য শুরু করার আগেই বলা হয়েছিল, যে মধ্যাহ্ন ভোজন হয়ে যাওয়ার পরই উনি ওনার বাকি বক্তব্যটুকু রাখতে পারবেন। এমনকি ‘ওয়েস্ট বেঙ্গল’ নাম হওয়া স্বত্ত্বেও অর্থাৎ বর্ণ অনুযায়ী শেষের দিকে হয়েও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অনুরোধ করেছিলেন তাঁকে আগে বলতে দেওয়ার। তাঁর সেই অনুরোধকে মান্যতা দেওয়া হয় এবং ৭ নম্বরে বক্তব্য পেশ করার সুযোগ পান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এক্স হ্যান্ডেলের পোস্টে এমন দাবিও করা হয়েছে, নির্দিষ্ট সময় পেরনোর পরই তা বন্ধ হয়। কেউ ইচ্ছাকৃত মুখ্যমন্ত্রী মাইক বন্ধ করে দেয়নি। তিনি এই ভাবে সবাইকে ‘মিসলিড’ করছেন”।
মুখ্যমন্ত্রীর দাবিকে ওড়ালো কেন্দ্র, হাতে নাতে দিল প্রমাণ
‘মুখ্যমন্ত্রী ভুল ব্যাখ্যা করছেন’, কার্যত এমন ভাষাতেই দাবি করল কেন্দ্র।
Follow Us
নিজস্ব সংবাদদাতা: মুখ্যমন্ত্রী দাবি করেছিলেন যে, ৫ মিনিট বক্তব্য রাখার পরই তাঁর মাইক বন্ধ করে দেওয়া হয়। তাঁকে অপমান করা হয়। যা নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে। এমনকি জাতীয় রাজনীতিতেও প্রভাব ফেলেছে তাঁর এই মন্তব্য এবং বৈঠক বয়কট করে তাঁর বেড়িয়ে আসা। মুখ্যমন্ত্রীর এই মন্তব্যের পাল্টা এবার জবাব দিল কেন্দ্র। ‘মুখ্যমন্ত্রী ভুল ব্যাখ্যা করছেন’, কার্যত এমন ভাষাতেই দাবি করল কেন্দ্র। ‘পিআইবি ফ্যাক্ট চেক’- নামক এক্স হ্যান্ডেলে এমনই পোস্ট করা হল এবার।
সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, “মধ্যাহ্ন ভোজনের বিরতির সময় হয়ে যাওয়ায় তাঁকে বক্তব্য শুরু করার আগেই বলা হয়েছিল, যে মধ্যাহ্ন ভোজন হয়ে যাওয়ার পরই উনি ওনার বাকি বক্তব্যটুকু রাখতে পারবেন। এমনকি ‘ওয়েস্ট বেঙ্গল’ নাম হওয়া স্বত্ত্বেও অর্থাৎ বর্ণ অনুযায়ী শেষের দিকে হয়েও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অনুরোধ করেছিলেন তাঁকে আগে বলতে দেওয়ার। তাঁর সেই অনুরোধকে মান্যতা দেওয়া হয় এবং ৭ নম্বরে বক্তব্য পেশ করার সুযোগ পান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এক্স হ্যান্ডেলের পোস্টে এমন দাবিও করা হয়েছে, নির্দিষ্ট সময় পেরনোর পরই তা বন্ধ হয়। কেউ ইচ্ছাকৃত মুখ্যমন্ত্রী মাইক বন্ধ করে দেয়নি। তিনি এই ভাবে সবাইকে ‘মিসলিড’ করছেন”।