নিজস্ব সংবাদদাতা: কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শোভা করন্দলাজে এদিন কর্ণাটকের সিজার কেসের মর্মান্তিক পরিণতি নিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করেন। সেই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “কর্নাটকে গত ৬-৭ মাসে, ১১১ টি শিশু এবং প্রায় ৩০ জন মহিলা, যারা সিজারিয়ানের মধ্য দিয়ে গিয়েছিলেন, প্রাণ হারিয়েছেন৷ বাল্লারি জেলা হাসপাতালে, এক সপ্তাহে ৪ মহিলা, এবং BIMS-এর একজন মহিলার মৃত্যু হয়েছে। সিজারিয়ানের পরে দেওয়া গ্লুকোজ নকল বলেই রিপোর্টে সামনে এসেছে”।
“রিঙ্গার ল্যাকটেট গ্লুকোজ সরবরাহ করেছিল এমএম পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্যাল। রিংগার ল্যাকটেট গ্লুকোজ ব্যবহার করা হয়েছিল বলেই তাঁদের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। মৃত্যুর তথ্য গোপন করছেন সিদ্দারামাইয়া। সব হাসপাতালেই কর্মীদের অভাব এবং কম্পিউটারগুলি অকার্যকর। সেখানে কোন ওষুধের তালিকা নেই। এমএম পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্যাল কে এবং কেন তাদের কাছ থেকে ওষুধ কেনা হয়েছে? সরকার সমস্ত জেলাকে তথ্য গোপন করার নির্দেশ দিয়েছে। দীনেশ গুন্ডু রাওয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত মৃতের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া উচিত”।