নিজস্ব সংবাদদাতা: বুলডোজারের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে, জমিয়ত উলামা-ই-হিন্দের সভাপতি, মৌলানা আরশাদ মাদানি এদিন বলেন, “আমরা সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই। যখন মধ্যপ্রদেশে বুলডোজারের ব্যবহার শুরু হয়েছিল, তখন জমিয়ত উলামা-ই-হিন্দ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল। আমরা খুবই খুশি কারণ সিদ্ধান্ত গরীবদের পক্ষে এসেছে। হিন্দু ও মুসলমান উভয়েরই ঘরবাড়ি তৈরি হচ্ছিল"।
"কিন্তু এটাও একটা সত্য যে, যাদের বাড়িঘর ভাঙা হচ্ছে তাদের মধ্যে ৯৫% মুসলমান ছিল। আসামে এই ধরনের ঘটনা (বুলডোজার অ্যাকশন) হচ্ছে। আদালত আরও বলেছে যে সম্পত্তির মালিককে ১৫ দিনের আগে নোটিশ ছাড়া কোনও ধ্বংস করা যাবে না। আসামে যে ধরনের ঘটনা ঘটছিল এখন ইউপি, এমপি এবং অন্যান্য রাজ্যে ঘটছে। পাশাপাশি বলা হয়েছে আমরা ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানাই যে সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত আমাদের পক্ষে এসেছে”।