নিজস্ব সংবাদদাতা: সম্প্রতি ঢাকায় বিজিবির সঙ্গে যৌথ সাংবাদিক সম্মেলন করেন বিএসএফের মহাপরিচালক নিতিন আগরওয়াল। সেই সময় নিতিন আগরওয়াল বলেন, "বাংলাদেশের সীমান্তে কোনও হত্যাকাণ্ড ঘটেনি। অপ্রয়োজনীয় রক্তপাত বন্ধ করতে বিএসএফ প্রাণঘাতী অস্ত্রের পরিবর্তন করেছে। কিন্তু সীমান্তের দুদিকেই অপরাধীরা এর সুযোগ নিয়ে সক্রিয় হয়ে উঠেছে। দুষ্কৃতীরা বিএসএফ কর্মীদের ওপর ইম্প্রোভাইজড কাটার এবং অস্ত্র দিয়ে আক্রমণ করেছে। ঘটনায় ৫৫ জন জওয়ান আহত হয়েছেন।" ফোনে এএনএম নিউজের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে
বিএসএফ ডিজি বলেন, তিনি পুরো সীমান্তকে বেড়া দিয়ে ঢেকে রাখার এবং গেটে ইলেকট্রনিক মনিটরিং ডিভাইস স্থাপনের উপর জোর দিয়েছেন। বেড়া এবং প্রবেশ পথে অপরাধী ও অনুপ্রবেশকারীদের আটকানো অনেকটা সহজ হবে। সীমান্তে অপরাধ ও অবৈধ অনুপ্রবেশের ক্ষেত্রে বিএসএফের জিরো টলারেন্স নীতি রয়েছে। তিনি বলেন, "বিজিবি কয়েকটি পয়েন্ট উত্থাপন করেছে যা আমরা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে দেখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছি।" ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে নিরাপত্তা ব্যবস্থা গত এক বছরে কঠোর করা হয়েছে। যার জেরে অনুপ্রবেশের ঘটনা বা সীমান্তে অপরাধের ঘটনা অনেকটা কমেছে।