নিজস্ব সংবাদদাতা: উত্তর প্রদেশে বর্ষাকালে বহু জেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যাহত হয়েছে। হরদোইয়ের কিছু এলাকায়ও এই সমস্যা প্রকাশ্যে এসেছে। এই বিষয়ে, বিলগ্রাম-মল্লাওয়ানের বিজেপি বিধায়ক আশিস সিং আশু রাজ্যের জ্বালানিমন্ত্রী এ কে শর্মাকে একটি চিঠি লিখেছেন। তিনি জানান, গত এক মাস ধরে এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এ সমস্যা নিয়ে বিভাগীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করা হলেও কোনো সুরাহা না হওয়ায় জনমনে ক্ষোভ বিরাজ করছে। এ সমস্যার দ্রুত সমাধানের জন্য তিনি জ্বালানিমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন।
/anm-bengali/media/post_attachments/3e23ca6d818ff295b2b22ee686a950dbbe39d72c1ba6e7f136657a6739cb5436.png)
এনসিআর, পূর্বাচল এবং মধ্য উত্তর প্রদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ে ক্রমাগত সমস্যা দেখা দিয়েছে। লোকসভা নির্বাচনের পরে, রাজ্যে বিদ্যুত সরবরাহ সম্পর্কিত রোস্টার সিস্টেম আবার কার্যকর করা হয়েছে। এখন নতুন রোস্টারের আওতায় গ্রামীণ এলাকায় ৬ ঘণ্টা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকবে। একইভাবে, তহসিল ও নগর পঞ্চায়েত সদর দফতরে ২.৫ ঘণ্টা এবং বুন্দেলখন্ডে ৪ ঘণ্টার জন্য বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকবে। তবে রোস্টার পদ্ধতি বাস্তবায়নের পেছনের কারণ ব্যাখ্যা করা হয়নি। এর আগে এপ্রিলে রোস্টার সিস্টেমের অবসান এবং ২৪ ঘণ্টা নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের বিষয়ে আলোচনা হয়েছিল।
স্টেট লোড ডিসপ্যাচ সেন্টারের (এসএলডিসি) রিপোর্ট অনুযায়ী, ১ জুলাই থেকে সকাল ও সন্ধ্যায় দুই শিফটে গ্রামীণ এলাকায় প্রায় ৬ ঘণ্টা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। একইভাবে, তহসিল এবং নগর পঞ্চায়েত সদর দফতরে দুবার ২.৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। এই ব্যবস্থা ৩১ জুলাই পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। সঞ্চালন লাইনে গোলযোগ ও স্থানীয় ত্রুটির কারণে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হওয়ার ঘটনাও জানা যাচ্ছে।
/anm-bengali/media/post_attachments/bded36de3b0e85b2d1072da7a4342b1b689f6b53c6f091a2458941d0ee7278a1.webp)