নিজস্ব সংবাদদাতা: যত বেলা গড়াচ্ছে তত ভূমিকম্পের ভয়াবহতা স্পষ্ট হচ্ছে। কেননা যেসময় ভূমিকম্প হয়, সেই সময় তখন বেশিরভাগ মানুষ ঘুমে আচ্ছন্ন। একে তো শীতকাল তার ওপর সকাল ৬টা ৩৫ মিনিট, স্বাভাবিক ভাবেই এতো বড় বিপর্যয় বোঝার আগেই ভূমিকম্পের মুখোমুখি হতে হয় সাধারণ মানুষদের।
প্রাথমিক ভাবে জানা যাচ্ছে, ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল নেপালের লোবুচে এলাকায়। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.১। তীব্রতর ভূমিকম্প হওয়ায় সেই ভূমিকম্পের কম্পন অনুভূত হয় এরাজ্যের উত্তরবঙ্গ সহ দক্ষিণবঙ্গ সর্বত্র এলাকায়। এমনকি আফটার শক অনুভব হয় টানা ৫ বার।
এরই মাঝে এবার আসছে মৃত্যুর খবর। যা জানা যাচ্ছে, তিব্বতে এই ভূমিকম্পের জেরে প্রাণ হারিয়েছেন ৩২ জন। তারা কোথাকার বাসিন্দা, বা কী কী ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা এখনও বিস্তারিত না জানা গেলেও, তাঁদের মৃত্যুর খবর মিলেছে। ভূমিকম্পের এপিক সেন্টার যে এলাকা, লোবুচে সেখানে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কত, তাও এখনও জানা যায়নি। তবে এদিন নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর বাসিন্দারা কম্পন অনুভূত হতেই বাড়ির বাইরে বেরিয়ে আসেন। স্বাভাবিক ভাবেই সময় যত গড়াবে ততই এর ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সামনে আসবে।