নিজস্ব সংবাদদাতা: ২০০৯ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি। মৃত্যুর সংখ্যাটা ছিল ১৫। ২ জুন, ২০২৩। মৃত্যুর সংখ্যাটা ২৬১। সেদিনও ছিল শুক্রবার, কালও ছিল শুক্রবার। দুই ক্ষেত্রেই দুর্ঘটনার মুখে পড়তে হয়েছে করমণ্ডল এক্সপ্রেসকে। ভাগ্যের কী নিষ্ঠুর পরিহাস!
আজ থেকে ১৪ বছর আগেও হাওড়া-চেন্নাই করমণ্ডল এক্সপ্রেস পড়েছিল দুর্ঘটনার কবলে। সেই দুর্ঘটনার কারণ আজও অজানা। করমণ্ডল এক্সপ্রেস দুর্ঘটনার শিকার হওয়ার ঘটনা এই প্রথম নয়। করমণ্ডল ট্রেন দুর্ঘটনার ইতিহাসে বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনা রয়েছে। খারাপ রেললাইনের কারণে ২০০২ সালের ১৫ মার্চ হাওড়া-চেন্নাই করমণ্ডল এক্সপ্রেস তামিলনাড়ুর নেল্লোর জেলার পাদুগুপাদু রোড ওভারব্রিজে লাইনচ্যুত হয়। ২০১১ সালের ৬ ডিসেম্বর এই ট্রেন অন্ধ্রপ্রদেশের নেল্লোরের কাছে লাইনচ্যুত হয়ে ৩২ জন যাত্রী নিহত এবং আরও অনেকে আহত হয়। ২০১২ সালের ১৪ ১৪ জানুয়ারি লিঙ্গরাজ রেল স্টেশনের কাছে চেন্নাই-হাওড়া করমণ্ডল এক্সপ্রেসের জেনারেল কামরায় আগুন লেগেছিল। তবে কোনও আঘাতের খবর পাওয়া যায়নি।