কলাপাতায় আহারের অভ্যাস থাকলে ত্বকের অসুখ, কোষ্ঠ্যকাঠিন্য গ্যাস, বদহজমের মতো সমস্যার তীব্রতা কম হয় বলে মনে করেন আয়ুর্বেদ চিকিৎসকরা৷ পচনশীল কলাপাতা সহজেই মিশে যায় মাটির সঙ্গে ৷ তাই থার্মোকল বা অন্যান্য কৃত্রিম উপাদানের বাসনের তুলনায় এটা ব্যবহার করা অনেক বেশি পরিবেশবান্ধব৷

কলাপাতায় আছে ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধকারী বেশ কিছু উপাদান। আবহাওয়া বদলের সময়ে আচমকা ঠান্ডা লাগা কিংবা সর্দি হওয়ার ঝুঁকি লেগেই থাকে। কলা পাতার অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান গলাব্যথা, সর্দি-কাশি কমাতে সাহায্য করে।

কলাপাতার অ্যালোয়েনটাইন উপাদান পেটের যে কোনও সমস্যায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যাঁদের পেটের ক্রনিক সমস্যা থাকে, তাঁরাও কলাপাতায় খেতে পারেন। হজমশক্তি বাড়াতেও দারুণ উপকারী এই পাতা।