ঘি শরীরকে গরম রাখতে সাহায্য করে। রোজসকালে ঘি দিন আপনার সন্তানকে। তবে শুধু ঘি দিলে চলবে না। সঙ্গে লাগবে এক চিমটে গোলমরিচ. একটা ছোট টুকরো আদা, চারটে তুলসি পাতা আর চিনি। স্যসপ্যানে ১/২ চা চামচ ঘি গরম করে নিন। এবার তাতে গোলমরিচ, আদা, আর কয়েক টুকরো তুলসি পাতা দিন। এবার ২ কাপ জল দিয়ে ফুটিয়ে নিন। ৩ চামচ চিনি যোগ করবেন এতে। এই কারা বাচ্চাকে হালকা গরম অবস্থায় দিন রোজ সকালে।

আয়ুর্বেদে ঘিকে সুপারফুডের তকমা দেওয়া হয়। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়তে এটি বিশেষভাবে কাজে আসে। দেশি ঘি-তে থাকে ভিটামিন এ, ভিটানি এ২, ভিটামিন ডি ও ভিটামিন ই। শীতকালে শরীর গরম রাখার জন্য ঘি খুব ভালো বলেই বিশ্বাস করা হয়। এটি শরীরকে তরতাজা রাখে। ঘি-তে রয়েছে প্রদাহরোধী এবং ব্যাকটেরিয়ারোধী বৈশিষ্ট্য যা কাশি ও সর্দির সঙ্গে মোকাবিলা করতে বিশেষভাবে সাহায্য করে।

ঠান্ডা লাগা, কাশি দূর করতে গোলমরিচ অতুলনীয়। বুকে জমে থাকা সর্দি দূর করে, ভাইরাস জনিত সমস্যাতেও ম্যাজিকের মতো কাজ করে। গোলমরিচে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, যা অ্যান্টিবায়োটিকের মতো কাজ করে। শরীর গরম করে চটজলদি। কমায় গলা ব্যথা। অন্য দিকে, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি এবং সেলেনিয়াম শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে তোলে।