সাধারণত সরকারি কিংবা বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার সময় থাকে বেশ কিছু সম্মতিপত্র। আর সেটি পড়ে, চিকিৎসার সমস্ত খুঁটিনাটি বুঝে নিয়ে, তবেই রোগীর পরিবার সই করে। এটাই নিয়ম। কিন্তু এবার এই মুচলেকা নিয়েই উঠল ভয়ানক অভিযোগ। রাজ্যে স্যালাইন কাণ্ডের পর পশ্চিম মেদিনীপুরের মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক মেনে নিলেন যে প্রসূতিদের পরিবারকে দিয়েই লেখানো হয়েছিল মুচলেকা।
অতএব, মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে স্যালাইন কাণ্ডে এবার মুচলেকা-রহস্যের অবসান ঘটল।
এই ঘটনার পর রাজ্য সরকার যে তদন্ত কমিটি গঠন করে দিয়েছিল তারই তদন্তের মাধ্যমে এবার প্রকাশ্যে এল মুচলেকার প্রসঙ্গ।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে অভিযোগ ওঠে মেয়াদোত্তীর্ণ স্যালাইন ব্যবহার করার জন্য হাসপাতালেই মৃত্যু ঘটে এক প্রসূতির। গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন একাধিক। আর এমন আবহে হাসপাতালের বর্তমান পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেছেন সাংসদ।