নিজস্ব সংবাদদাতাঃ আজ ১১ তম কন্যাশ্রী দিবস। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের এটি একটি বিশ্বজয়ী প্রকল্প। ২০১৩ সালে এই প্রকল্পের সূচনা হয়েছিল। ২০১৭ সালের জুন মাসে, জাতিসংঘ তাদের সর্বোচ্চ জনসেবা পুরস্কারে সম্মানিত করে কন্যাশ্রী প্রকল্পকে। মোট ৬২ টি দেশের মধ্যে ৫৫২ টি সোশ্যাল সেক্টর স্কিমগুলির মধ্যে সেরা পুরস্কার পায় কন্যাশ্রী। এটি বাংলার মানুষের কাছে অত্যন্ত গর্বের বিষয়।
আজ এই প্রকল্পের ১১ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তার এক্স মাধ্যমে বাংলার কন্যাদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
তিনি তার বার্তায় লিখেছেন, '' আমার সরস্বতী কন্যাশ্রী ভবিষ্যতের ভাগ্যশ্রী, আমার সরস্বতী আঁধারেও আলো, সারা বিশ্বে বিশ্বশ্রী।” আজ কন্যাশ্রী দিবস। আমার প্রত্যেক কন্যাশ্রীকে জানাই আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। ২০১৩ সালে আমরাই এটা চালু করেছিলাম। UNESCO তে সেরার শিরোপা পেয়ে সেই কন্যাশ্রী আজ বিশ্বজয়ী। গরিব-বড়লোক নির্বিশেষে রাজ্যের সব মেয়ে এখন কন্যাশ্রী! এই শুভদিনে আমার কন্যাশ্রীদের বলবো, তোমরা এগিয়ে যাও। নিজের নিজের স্বপ্ন পূরণ করো। তোমাদের যে কোনো দরকারে আমি তোমাদের পাশে আছি। ''
“আমার সরস্বতী কন্যাশ্রী ভবিষ্যতের ভাগ্যশ্রী, আমার সরস্বতী আঁধারেও আলো, সারা বিশ্বে বিশ্বশ্রী।”
আজ কন্যাশ্রী দিবস। আমার প্রত্যেক কন্যাশ্রীকে জানাই আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
২০১৩ সালে আমরাই এটা চালু করেছিলাম। UNESCO তে সেরার শিরোপা পেয়ে সেই কন্যাশ্রী আজ বিশ্বজয়ী।…
এ ক্ষেত্রে উল্লেখ্য যে, কন্যাশ্রী প্রকল্পের সূচনা হয়েছিল ২০১৩ সালের ৮ই মার্চ। কিন্তু, সমগ্র রাজ্য জুড়ে এই প্রকল্পটিকে উন্নীত করার জন্যপশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় ২০১৩ সালের ১৪ই আগস্ট দিনটিতেই এই প্রকল্পের ব্যাপকতা ছড়িয়ে দিয়েছিলেন।