যুদ্ধকালীন আইনের অধীনে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখল মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
শীর্ষ মুরগি রপ্তানিকারক এই দেশে বার্ড ফ্লু! বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা জারি
আমেরিকা কয়েক সপ্তাহের মধ্যে অন্যান্য দেশের জন্য শুল্ক হার নির্ধারণ করবে, বললেন ট্রাম্প!
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত মার্কিন স্বার্থে নয়, বললেন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ!
"পাকিস্তান বেলুচিস্তানের ৮০% নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে, সেনাবাহিনী টহল দিতেও ভয় পাচ্ছে"! বালুচ নেতার বড় দাবি
BREAKING: গয়া নয়, পাল্টে গেল নাম!
জেলেনস্কি-পুতিন বৈঠকই পরবর্তী লক্ষ্য! দাবি করলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী
রাশিয়া-ইউক্রেন আলোচনা "প্রত্যাশার চেয়েও বেশি ইতিবাচক"! বললেন তুর্কি কর্মকর্তা
রাশিয়া কিছু "অগ্রহণযোগ্য" কথা বলেছে, দাবি করল ইউক্রেন

ছিঃ ছিঃ-তলানিতে বাংলা! এবার চতুর্থ শ্রেণীর নাবালিকাকে ছিঁড়ে খেয়ে খুন! মানুষ চাইছে ফাঁসি-জনরোষ থামাতে আসরে আইসি-বললেন...

বাংলায় ফের ধর্ষণের ঘটনা সামনে এসেছে।

author-image
Aniruddha Chakraborty
New Update
Rape

file pic

নিজস্ব সংবাদদাতাঃ আরজি কর কাণ্ডের পর এবার জয়নগরে ধর্ষণের ঘটনা। আবারও পুলিশকেই কাঠগড়ায় তুললেন সাধারণ মানুষ। বাড়ি থেকে ৫০০ মিটার দূরে উদ্ধার হয়েছে নাবালিকার ক্ষতবিক্ষত দেহ। ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগ উঠেছে। পুলিশের নাকের ডগায় কীভাবে এরকম একটি ঘটনা ঘটল, তা নিয়ে শনিবার সকাল থেকেই উত্তপ্ত গোটা এলাকা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিক্ষোভের আঁচও বাড়ে। অভিযোগ, ধর্ষণ ও খুনের অভিযোগ জানাতে গেলে, পুলিশ তা গ্রহণ করতে চায়নি। পুলিশের উদাসীনতা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন।

সকাল থেকেই এদিন লাঠি হাতে রাস্তায় নামতে দেখা যায় এলাকার মানুষকে। পুরুষ-মহিলা নির্বিশেষে তাঁরা ছুটে যান পুলিশ ক্যাম্পে। ভাঙচুর করা হয় ফাঁড়ি, আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় ক্যাম্পের বাইরে। পরিস্থিতি অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠলে সামাল দিতে কাঁদানে গ্যাস ছোঁড়ে পুলিশ।

জয়নগর থানা এলাকার চতুর্থ শ্রেণির এক ছাত্রী টিউশন থেকে বাড়ি ফেরার পথে নিখোঁজ হয়ে যায় বলে অভিযোগ। পরিবারের দাবি, পুলিশ ফাঁড়িতে সেই অভিযোগ জানাতে গেলে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। পরে বলা হয়, জয়নগর থানায় অভিযোগ জানাতে হবে। এরপর বাড়ির কাছেই জলাজমি থেকে উদ্ধার হয় সেই ছাত্রীর দেহ। দেহে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে বলে অভিযোগ। ময়নাতদন্তের জন্য দেহ পাঠিয়েছে পুলিশ। সেই ঘটনার জেরেই চলছে বিক্ষোভ।

জনরোষ সামাল দিতে ঘটনাস্থলে যান খোদ জয়নগর থানার আইসি। তিনি সাধারণ মানুষের মাঝে দাঁড়িয়ে বলেন, “আপনারা যা চাইছেন তাই হবে। আমি আইসি, আমি কথা দিচ্ছি, যে এই কাজ করেছে, তার শাস্তির ব্যবস্থা আমি করে দেব।” পুলিশ ফাঁড়িতে যে অফিসার দায়িত্বে ছিলেন, তাঁর বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। এলাকার মানুষ পুলিশকে সামনে পেয়ে বলতে থাকেন, ‘আমরা ফাঁসি চাই, ফাঁসি।’ আইসি তাঁদের বলেন, ‘তাই হবে। সেই ব্যবস্থা করে দেব।’