নিজস্ব সংবাদদাতা : মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপিত পারস্পরিক শুল্ক সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত এবং বিজেপি নেতা তরণজিৎ সিং সান্ধু। তিনি বলেন, "প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বিশ্বাস করেন যে শুল্ক একটি পদ্ধতি, যার মাধ্যমে অর্থনৈতিক ভারসাম্য বজায় রাখা সম্ভব। তবে ভারত ভারসাম্যহীন বৃহত্তম দেশগুলির মধ্যে একটি নয়। অন্যান্য দেশও রয়েছে, যাদের মধ্যে অনেকেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র, তাই এই শুল্ক ভারতের প্রতি নয়।"
এছাড়া, তরণজিৎ সিং সান্ধু আরও উল্লেখ করেন, "আপনি যদি সফরের আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর টুইটটি দেখেন, তাহলে দেখবেন যে বাণিজ্য ছিল গুরুত্বপূর্ণ আলোচ্য বিষয়গুলির মধ্যে একটি। বৈঠকে এটি নিয়ে আলোচনা হয়েছে এবং তারা ২০৩০ সালের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ৫০০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করার একটি স্পষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। উভয় পক্ষই দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বাধা এবং বাজারে প্রবেশের সুযোগ খতিয়ে দেখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।"
ভারত-মার্কিন দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য: ২০৩০ সালের লক্ষ্য নিয়ে নতুন চ্যালেঞ্জ
ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত তরণজিৎ সিং সান্ধু মার্কিন শুল্ক নীতি নিয়ে মন্তব্য করেছেন এবং বাণিজ্য সম্পর্কের উন্নতির জন্য এক নতুন দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেছেন।
নিজস্ব সংবাদদাতা : মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপিত পারস্পরিক শুল্ক সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত এবং বিজেপি নেতা তরণজিৎ সিং সান্ধু। তিনি বলেন, "প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বিশ্বাস করেন যে শুল্ক একটি পদ্ধতি, যার মাধ্যমে অর্থনৈতিক ভারসাম্য বজায় রাখা সম্ভব। তবে ভারত ভারসাম্যহীন বৃহত্তম দেশগুলির মধ্যে একটি নয়। অন্যান্য দেশও রয়েছে, যাদের মধ্যে অনেকেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র, তাই এই শুল্ক ভারতের প্রতি নয়।"
এছাড়া, তরণজিৎ সিং সান্ধু আরও উল্লেখ করেন, "আপনি যদি সফরের আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর টুইটটি দেখেন, তাহলে দেখবেন যে বাণিজ্য ছিল গুরুত্বপূর্ণ আলোচ্য বিষয়গুলির মধ্যে একটি। বৈঠকে এটি নিয়ে আলোচনা হয়েছে এবং তারা ২০৩০ সালের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ৫০০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করার একটি স্পষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। উভয় পক্ষই দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বাধা এবং বাজারে প্রবেশের সুযোগ খতিয়ে দেখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।"