খোঁজ মিলল আসল সন্দীপ সাধুখাঁর, স্বস্তিতে ইডি আধিকারিকরা

কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল ১০০ দিনের কাজ খতিয়ে দেখতে একাধিক বার বিভিন্ন জেলায় ঘুরে যাওয়ার পর হুগলিতে প্রায় দু'কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ সামনে আসে।

author-image
Adrita
New Update
দ

ফাইল ছবি

নিজস্ব সংবাদদাতাঃ সন্দীপ সাধুখাঁ, এই নামেই রয়েছে যাবতীয় জট। নাম এক কিন্তু বাসিন্দা আলাদা জায়গার। তাই এক সন্দীপ সাধুখাঁর জায়াগায় অন্য সন্দীপ সাধুখাঁর বাড়ি গিয়ে হয়রানির শিকার হতে হল ইডির আধিকারিকদের। 

সূত্র মারফত জানা গিয়েছে যে, গতকাল হুগলির সন্দীপকে খুঁজতে গিয়েই সকাল সকাল ঠোক্কর খেয়েছে ইডি। চন্দননগরের বদলে ময়নাডাঙার সন্দীপের বাড়িতে গিয়েছিলেন তদন্তকারীরা। যার ফলে তার পরিবারের সাথে বাক বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন তারা। তবে আজকে ফের ভুল সুধরে ফের গেলেন আসল সন্দীপ সাধুখাঁর বাড়িতে। সঠিকভাবে যাচাই করতে জিজ্ঞেস করা হল তার পিতৃ পরিচয়। 

সূত্র মারফত জানা গিয়েছে যে, ময়নাডাঙার সন্দীপের বাবার নাম শচীন সাধুখাঁ। আর যাঁর বাড়িতে ১০০ দিনের কাজে 'দুর্নীতি'র তদন্ত করতে ইডি বেরিয়েছে, সেই সন্দীপের বাবার নাম অমল সাধুখাঁ। তাঁরা চন্দননগরের বাসিন্দা। হরিদ্রা পঞ্চায়েতের ওই কর্মীর বাড়িতে পৌঁছে ইডি আধিকারিক প্রথমেই জিজ্ঞাসা করেন সন্দীপ সাধুখাঁর বাবার নাম কী? বাড়িতে সন্দীপ ছিলেন না। ছিলেন তাঁর স্ত্রী মৌসুমী সাধুখাঁ। তিনি শ্বশুরমশাইয়ের নাম বলতেই ইডির দুই আধিকারিকের মুখে হাসি খেলে যায়। 'অমল সাধুখাঁ' শোনার পর তাঁরা বুঝতে পারেন এ বার আর ভুল হয়নি। সেই বাড়িতে ঢোকে ইডি। ইডি যখন বাড়িতে যায়, সন্দীপ তখন ছিলেন তাঁর কর্মস্থল খানাকুলের জগতপুর-১ গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে। ইডি আসার খবর পেয়ে সাইকেল নিয়ে তিনি বাড়ি ফেরেন। তার আগে সন্দীপের স্ত্রী এবং মাকে একপ্রস্ত জিজ্ঞাসাবাদ করে নিয়েছে ইডি। তত ক্ষণে নথির খোঁজে তল্লাশিও শুরু হয়ে গিয়েছে।

স

স্ব

স