নিজস্ব সংবাদদাতা: এবার রাজনীতির ময়দানে মুখোমুখি হচ্ছেন প্রাজ্ঞ বিজেপি নেতা ডক্টর অনির্বাণ গাঙ্গুলী এবং তৃণমূলের তারকা প্রার্থী সায়নী ঘোষ। যাদবপুর কেন্দ্রের দুই দলের প্রার্থী হলেন অনির্বাণ গাঙ্গুলী ও সায়নী ঘোষ।
আগের নির্বাচনে যাদবপুরের সাতটি কেন্দ্রের মধ্যে ৬ টি কেন্দ্রে বিশাল ব্যবধানে জিতেছিল তৃণমূল। আর ভাঙ্গরের আসনটি জিতেছিলো আইএসএফ। জনপ্রিয় টলিউড অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী দাঁড়িয়েছিলেন বিজেপি প্রার্থী অনুপম হাজরার বিপরীতে। কিন্তু সেই নির্বাচনে ৩ লক্ষ ভোটের ব্যবধানে জিতে যান মিমি চক্রবর্তী।
সিপিএম দলের সুজন চক্রবর্তী বিজেপি প্রার্থীর থেকে নব্বই হাজার ভোট কম পান। তার প্রাপ্য ভোট সংখ্যা ৩,০২,২৬৪।
নির্বাচনী এলাকার বেশিরভাগই শহরের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত এলাকাগুলিতে গত এক দশক ধরে দ্রুত রিয়েল এস্টেট বৃদ্ধি পেয়েছে। স্থানীয় জনগণের মতে, বারুইপুর পূর্ব এবং বারুইপুর পশ্চিমে আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। সোনাপুর উত্তর এবং সোনারপুর দক্ষিণে দুই মহিলা নেত্রী বিধায়ক পদে আসীন আছেন।
সোনারপুর দক্ষিণের টিএমসি বিধায়কের স্বামী বর্তমানে কলকাতা পুলিশে একজন আইপিএস অফিসার। যাদবপুর, ভাঙ্গার এবং টালিগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্র হল তিনটি বিভাগ যা কলকাতার মধ্যে পড়ে। সেখানকার জনগণের মতামত জানার প্রয়াসে এএনএম নিউজ নির্বাচনী এলাকায় গেছে।
যদিও ভোটের জন্য এখনও বেশ খানিকটা দেরি তবুও মনে করা হচ্ছে এই অঞ্চলে তিন জনপ্রিয় প্রার্থীর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে চলেছে। ভোটের ফলাফল আসার আগে বিজয়ী কে তা বলা এখন খুবই কঠিন।