নিজস্ব সংবাদদাতা: ২০১৩-১৪ এবং ২০১৯-২০ অর্থ বর্ষের পুনর্মূল্যায়নের প্রক্রিয়া শেষ করতে চেয়েছিল আয়কর বিভাগ। সেই অনুযায়ী আয়কর বিভাগ তথ্য চেয়ে নোটিশ পাঠিয়েছিল কংগ্রেসকে। এর বিরুদ্ধে দিল্লি হাইকোর্টে লিখিত পিটিশন দাখিল করেছিল কংগ্রেস। এই নির্দেশে আয়কর বিভাগ জানিয়েছিল যে তাদের কাছে আইটি আইনের অধীনে আরো যাচাই এবং পরীক্ষার জন্য পর্যাপ্ত এবং দৃঢ় প্রমাণ রয়েছে। এদিকে আদালতের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, কংগ্রেস 'সন্তুষ্টি নোট' (Satisfaction Note)-এর বস্তুগত ভিত্তি বা বস্তুগত প্রমাণ প্রতিষ্ঠা করতে ব্যর্থ হয়েছিল। কংগ্রেস তাদের রিপোর্টে ৫২০কোটি টাকার সঠিক মূল্যায়ণ করতে পারেনি। হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী ৩১ শে মার্চের মধ্যে এই মূল্যায়ন শেষ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এরমধ্যেই কংগ্রেস এই সময়সীমার মাত্র কয়েকদিন আগে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল। কিন্তু আদালত এর কোনো যৌক্তিকতা খুঁজে পায়নি।
সূত্রের খবর অনুযায়ী, আয়কর দপ্তরের কাছে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে যত প্রমাণ ছিল তার সবই কংগ্রেসের সামনে আনা হয়েছিল। জবাব দেওয়ার জন্য কংগ্রেসকে বেশ কয়েকটি সুযোগও দেওয়া হয়েছিল। কংগ্রেসের দায়ের করা সমস্ত জবাব বিবেচনা করার পরে, আয়কর বিভাগ মাত্র ৭ বছরের মূল্যায়ন সম্পন্ন করতে পেরেছে।
এছাড়া জানা গেছে যে, ২০১৮ থেকে ১৯ সালের অ্যাসেসমেন্ট বর্ষে কংগ্রেস ধারা ১৩ (ক) লঙ্ঘন করেছে। যার ফলে ছাড় প্রত্যাহার করা হয়েছে।